‘সুসংহত অবকাঠাম🌠ো ও শিল্পায়নের মাধ্যমে সাম্প্রতিক সমৃদ্ধির পথে’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দেশের ৪৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ⛦বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ষষ্ঠ ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ ইদ্🦩রিস অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. দ🦋িদার-উল-আলম। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই সম্মেলন।
সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিত্বকারী কূটনীতিকদের ভূমিকায় ছিলেন ২২০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী। তারা কূটনৈতিক দক্ষতা বিকাশও, নির্দিষ্ট বিষয়ে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন এবং রাজনৈতিক বিতর্ক পরিচালনার মানসিকতা উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করেছেন এবং ২০ জন নির্বাহী বোর্ড সদস্য তাদের আলোচনা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করছেন।
এ বারের সম্মেলনটি মোট ৬টি কমিটি নিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কমিটিগুলো হচ্ছে- জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষায়ি🌞ত কমিটি, আন্তর্জাতিক প্রেস, নিরস্ত্রীকরণ ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা কমিটি, জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ এবং জাতিসংঘ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নয়ন কমিশন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসে♏বে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, রেজিস্ট্রার মো. জসীমউদ্দীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, ছাত্রপরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের প🌺রিচালক অধ্যাপক বিপ্লব মল্লিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট মো. আবু তারেক।
ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন-২০ꦑ২৪ এর মহাসচিব মো. নাইম উদ্দিন বলেন, “নোবিপ্রবি প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা সুন্দর একটি প্রোগ্রাম আয়োজন করতে পেরেছি। আজকের প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করায় আমি আমার সব ডিলেগেটকে ধন্যবাদ জানাচ্𒈔ছি।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, বিগত সময়ের তুলনায় সংগঠনের কাজগু♉লো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সংগঠꦰনটি তাদের কাজের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীদের কথা বলার দক্ষতা পাশাপাশি নিজেদের আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলতে সহযোগিতা করছে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. দিদার-উল-আলম বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০টি সংগঠনের মধ্যে নোবিপ্রবি ছায়া জাতিসংঘ আলাদা একটি সং𝔉গঠন তাদের কথা বলা, কাজের ধরন সবকিছুই আমাকে মুগ্ধ করে। বর্তমান সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যে ক্রাইসিস চলছে, সেখানে জাতিসংঘ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। জাতিসংঘ মানবতা নিয়ে ভূমিকা রাখার চেষ্টা কꦛরে যাচ্ছে। কিন্তু এতে যখনই বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক স্বার্থ চলে যায় তখন সেটা খুবই দুঃখজনক হয়ে দাঁড়ায়।”