২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ কর হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে সব শিক্ষা বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। তবে এবার ফলাফল ঘোষণার আনুষ্ঠানিকতায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফল স্ব স্ব 𓄧প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে একযোগে প্রকাশিত হয়।
এবার নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর এইচএসসি নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ২০২৩ সালে গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সে হিসাব🍸ে পাসের হার কমেছে দশমিক ৮৬ শতাংশ।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার ফলাফলের সারসংক্ষেপ সাংবাদিকদের সা🥃মনে তুলে ধরেন।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ৯টি সাধারণ ও💫 মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর𒅌 ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
মꦫোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ জন। ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী।
গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী—৮ দিন পরীক💖্ষা হওয়ার পর কোট🌳া সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।
সূচি অনুযায়ী—মোট ৬১ বিষয়ের পরীক্ষা গ্রহণ বাকি ছিল। বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) বিভিন্ন বিষয়🍨 থাকায় এতগুলো পরীক্ষা স্থগিত এবং পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তা বাতিল করা হয়༺।
এ বছর ভিন্ন এক পরিস্থিতিতে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। কয়েকটি পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার 🅘আন্দোলনের কারণে কয়েক দফায় স্থগিত করা হয়। পরে সংশোধিত সময়সূচি করেও পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে বাকি পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়। বাতিল পরীক্ষাগুলোর নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরꦍীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং করে)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে এরই মধ্যে ফলাফল প্রস্তুত করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।