• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং

মঙ্গলবার ৩ বিভাগের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২২, ১২:১৪ এএম
মঙ্গলবার ৩ বিভাগের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি

শিক্ষা উপমন্ত্রীꦑ মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, “ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে আগামীকাল মঙ্গলবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।”

সোমবার🐓 (২৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রীও।

এ ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয় ঘূর্ণিঝড়কবলিত এলাকার🅘 শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে, সেগুলো🌊র পাঠদান পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের অগ্রভাগ আঘাত হেনেছে। মূল অংশ সোমবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরাতে বরিশাল ও চট্টগ্রামের উপকূল অ💧তিক্রম করবে।

সন্ধ্যায় উপকূল স্পর্শ করার সঙ্▨গে সঙ্গে প্রবল ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টি শুরু হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, তাদের হাতে থাকা তথ্যমতে সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ২৭৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকꦇে ২৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ২২০ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৭০ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি ক্রমশ উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

তারা জানান, অব﷽স্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সিত্রাংয়ের মূল আঘাত আসবে মধ্যরাতে। তখন থেকে শুরু করে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত এটি উপকূল অতিক্রম করবে। পরে স্থলভাগের ওপর দিয়ে যেতে যেতে এটি দুর্বল হবে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা♓সহ সারা দেশে আগামীকালও বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।

আবহাওয়া অফিসের সবশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী এবং এসব জেলার অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ৭ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র🍌বন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উপকূলীয় সব জেলার নদীবন্দরকে ৩ (তিন) নম্বর নৌ-বিপদ সংকেত দꦿেখাতে বলা হয়েছে।

ঘুর্ণিঝড়ের প্রভাবে স্ব🍒াভা𒊎বিক জোয়ারের চেয়ে ৫-৮ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে উপকূলের সব জেলা।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌꦇকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ✨ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

Link copied!