নারী-পুরুষ সমতা নয়, ন্যায্যতা🌠 দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। তিনি বলেছেন, “বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নারীর ক্ষমඣতায়নে বিশ্বাসী। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নারীদের দক্ষতা অনুযায়ী তাদের সুযোগ দিচ্ছেন। তাছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধক সেল গঠন করে দিয়েছেন। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় বাংলাদেশের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের নারীর প্রতি মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে, নারীকে মানুষ ভাবতে হবে।”
সোমবার (১১ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের🌠 প্রস্তুতির ভাস্কর্য চত্বরে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের তিনি এসব কথা বলেন।
সাদেকা হালিম বলেন, “নারী না থাকলে সভ্যতা তৈরি হতো না, আ﷽র ইতিহাস নারী পুরুষ সবাই মিলেই তৈরি করে থাকে। মূল সমস্যা হচ্ছে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বৈষম্য যা আমাদের অনেক সময় সহিংসতা, ইভটিজিং ও অনাকাঙ্ক্ষিত অশ্লীল ঘটনার জন্ম দেয়।”
উপাচার্য আরও বলেন, “বঙ্গবন্ধু নারীদের অনেক সম্মান করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে যেসকল নারীরা সম্ভ্রমহানি ও নির্যাতিত হয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তাদের বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়েছিলেন। সেই নারীদের ꦛপরিবার ঠিকানা কিছুই ছিল না, বঙ্গবন্ধু বঙ্গমাতাকে সঙ্গে নিয়ে তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। নারীর উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর আদর্শই আমার দর্শন।”
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। মুখ্য আলোচক ছিলেন বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড.ཧ সেলিম জাহান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবী꧅র চৌধুরী।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিরꩵ সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ড. শে꧅খ মাশরিক হাসান।