বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে ভারতীয় পুর🧸োহিত কর্তৃক কটূক্তি ও চরম অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা।
বৃহসℱ্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে প্রতিবাদ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা মিছিল নিয়ে কাটাপাহাড় রাস্তা হয়ে জিরো পয়েন্টে এসে বিক্ষোভ শেষ করেন।
এসময় ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহুআকবর’; ‘তেরা-মেরা রিস্তা কেয়া, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’; ‘তোমা✤র নেতা আমার নেতা, বিশ্বনবী মোস্তফা’; ‘ইসলামের শত্রুরা, হুঁশিয়ার সাবধান’; ‘দুনিয়ার মুসলিম, এক হও এক হও’; স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করে তোܫলেন শিক্ষার্থীরা।
কটূক্তির নিন্দা জানিয়ে ইতিহাস বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের তাহসান হাবিব বলেন, “আপনারা জানেন, ভারতে পণ্ডিত রামগিরি রাসুল (সা.)কে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন এবং তা বিধায়ক নিতিশ রꦬানে তাতে সমর্থন জানায়। আমরা এর তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা ইসলামের বীর সেনানী খালিদ বিন ওয়ালিদ, সালাউদ্দিদ আইয়ুবি, তারিক বিন জিয়াদের উত্তরসূরি। আমরা নবী বিদ্বেষীদের হুঁশিয়ারি করে দিচ্ছি এবং তাদের শাস্তির দাবি করছি। সর্বশেষ, আমি চাই বিদায় হজের ধর্মীয় সম্প্রতি সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, এই প্রত্যাশা ক🧜রি।”
আরেক শিক্ষার্থী ইফতেখারুল ইসলাম বলেন, “সুরা আম্বিয়ার ১০৭নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, মহান আল্লাহ মহানবী (সা.) কে বিশ্বজগতের রহমত রুপেয় প্রেরণ করেছেন। তিনি কোনো বিশেষ গুষ্ঠির জন্য না, সমগ্র বিশ্বের সকল মানুষের জন্য। তাꦐই তার অবমাননার তীব্রꦇ নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”
আরবি বিভাগের ২১-২২ সেশনের ইসরাফিল বলেন, “মহানবী (সা.) কোনো নির্দিষ্ট জাতির নবী না, তিনি সমস্ত মানবজাতির জন্য নবী। ভারতীয় পুরোহিত মহানবীকে নিয়ে এমন মন্🦂তব্য করে চরম হীনতার পরিচয় দিয়েছেন। আমরা কটূক্তিকারীদের তীব্র প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।”