চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের একমাত্র বাহন শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চཧলের সঙ্গে মিটিং করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এসময় একটি পাওয়ার কার ও একটি বগি বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা সাড়ে এগারোটায় বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চ𝔍লীয়💖 (সিআরবি) কার্যালয়ে প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের সঙ্গে এই আলোচনা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির।
মিটিংয়ে গৃহীত সিদ্ধান্ত জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম বলেন, “বগি শিডিউল বাড়ানো ও পাওয়ার কার যღুক্ত করার প্রস্তাব নিয়ে আমরা রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরের দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ায় একটি ট্রেনের আপ-ডাউন করতে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। অন্যদিকে এই রুটে ট্রেনের লাইন একটা হওয়ায় নতুন করে শিডিউল বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। আর তাই আমরা নতুন বগি সংযোগ ও পাওয়ার কার দেওয়ার কথা বলেছি।”
মোহাম🐲্মদ অহিদুল আলম আরও বলেন, “আমাদের শাটলে আপাতত যে মালবাহী বগিটি আছে ওইটার পরিবর্তে একটা বগি যোগ কর𓄧ার কথা হয়েছে। আর যেকোনো একটা ট্রেনে একটা পাওয়ার কার সংযোগ করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”
কবে নাগাদ সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়ন করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে অহিদুল আল বলেন, “🌞ট্রেনে বগি বাড়ানোর ব্যাপারগুলো আমাদের হাতে নেই। আমরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা আমাদেরཧ আশ্বস্ত করেছে। হয়ত খুব শিগগিরই বাস্তবায়ন হবে।”
প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের কাছে এ ব্যাপা🌠রে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা লাইট ফ্য♔ানগুলো চালু করার চেষ্টা করছি, দেখি কবে চালু করা যায়।”