• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কালের সাক্ষী ২০০ বছরের পুরোনো মসজিদ


মো. শহিদুল ইসলাম, বরিশাল
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৪, ২০২২, ০৮:২৮ এএম
কালের সাক্ষী ২০০ বছরের পুরোনো মসজিদ

বাহারি নকশা ও কারুকার্যখচিত নয়নাভিরাম প্রায় ২০০ বছরের ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে অযত্ন, অবহেলায় পরিত্যক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে রয়েছে ঐ𝔉তিহ্যবাহী জামে মসজিদ।

বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের আমবৌলা গ্রামের মরহুম কালু হাওলাদারের বাড়িতে অবস্থিত মসজিদট♛ি দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজনের সমাগম ঘটে।

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মাধ্যমে ঐতিহ্যবাহী এ মসজিদ&nb🦄sp;সংস্কার করা হলে দর্শনার্থীদের কাছে ♒আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছেন আগত দর্শনার্থীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা। দীর্ঘদিন অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে থাকার পর এলাকাবাসী ওই মসজিদের পার্শ্ববর্তী স্থানে নতুন করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছেন। ২০০ বছরের পুরোনো ওই এলাকার প্রথম মসজিদটি অযত্ন অবহেলায় পড়ে রয়েছে।

এলাকার প্রবীণ ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, তাদের পূর্বপুরুষদের সময়ে ইট-সুরকি দিয়ে এ মসজিদ নির্মাণের সময় স্থানীয় প্রভাবশালী এক জমিদারবাড়ি থেকে কঠোর হুকুম আসে। জমিদারবাড়িতে ইটের গাঁথুনি না হয়ে প্রজাদের বাড়িতে ইটের গাঁথুনি হতে পারবে না বলে নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে মসজিদ নির্মাণের স্বার্থে আগে জমিদারবাড়িতে পাকা🅺 পুকুরের ঘাটলা ও একটা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়।

ইট-সুরকি দিয়ে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে অযত্ন, অবহেলায় পরিত্যক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা বাহারি নকশা ও কারুকার্যখচিত নয়নাভিরাম ঐতিহ্যবাহী এ মসজিদের൩ চারপাশে লতা-পাতা, গাছপালায় ঝোপঝাড়ে একাকার হয়ে রয়েছে।

এ𓃲খনো প্রতিদিন লোকজন সন্ধ্যা হলে ওই পরিত্যক্ত মসজিদে মোমবাতি জ্বালিয়ে সন্ধ্যা বাতি দিচ্ছেন। আগৈলঝাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে কারুকার্যখচিত ঐতিহ্যবাহী এ মসজিদটি ওই এলাকার অসংখ্য ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

এ বিষয়ে আগৈলঝাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেমের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “এই অঞ্চল ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী মসজিদ আছে আপনার কাজ থেকে এই প্রথম জেনেছি, এ বি🎃ষয় আমি খোঁজখবর নেব। সংরক্ষণের ব্যাপারে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করে উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

Link copied!