• ঢাকা
  • সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


অবশেষে সেই ২ জাহাজ মোংলা বন্দরে


মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৫, ২০২১, ০৯:৩২ পিএম
অবশেষে সেই ২ জাহাজ মোংলা বন্দরে

৫দিন পর মোংলা বন্দরে প্রবেশ করেছে বা𒀰ণিজ্যিক⛄ জাহাজ দুটি।

মঙ্গলবার (৫ 🐷অক্টোবর) দুপুরে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষღের সচিব (ভারপ্রাপ্ত) ও হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দীন এ তথ্য জানিয়েছেন।

এরআগে পানামা পতাকাবাহী ‘🦹এমভি সিএস ফিউচার’🦋 হারবাড়িয়া- ৮ ও টুভ্যালু পতাকাবহী ‘এমভি পাইনিয়র ড্রিম’ হারবাড়িয়া-১১ নম্বর বয়ায় নোঙর করেছে।

বৃহস্পতিবা🌺র (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সার বোঝাই এবং শুক্রবার (১ অক্টোবর) বিকালে সিরামিক বোঝাই দুইটি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ মোংলা বন্দরের চ্যানেলে কাছাকাছ♊ি আসে। তবে গভীরতা কম থাকার কারণে ৫দিন ধরে বন্দরের আউটারবারে ফেয়ারওয়ে বয়ার বাহিরে আটকে পড়ে এ জাহাজ দুটি।

বন্দর সূত্র জানায়, প্রায় দেড় বছর আ𒆙গে আউটারবার ড্রেজিং করা হলে বর্ষায় পলি পরে চ্যানেলে কিছুটা ভরাট হয়ে যায়। সে কারণে পণ্য বোঝাই বেশি ড্রাফটের জাহাজ প্রবেশ করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে। তাই ঘটনাস্থলের নাব্যতা সংকট নিরসনে রোববার (৩ অক্টোবর) একটি হোপার ড্রেজার পাঠিয়ে সেখানে খনন করা হয়। এরপর জাহাজ দুটি মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ার বয়ায় উঠে আসে। ওইদিন সাগর মোহনায় ড্রেজিং করতে একটি হোপার ড্রেজার পাঠানো হয়।

এবিষয় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখরউদ্দীন জানান, আউটারবারে ড্রেজিং করার পরে চ্যানেলটিকে সচল রাখতে হোপার ড্রেজার দিয়ে সর্বক্ষণিক ড্রেজিং করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু প্রচুর বর্ষা ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া প্রতিকূলে থাকায় সেটি করা সম্ভব হয়নি তাই কিছুটা সম🤡স্যার সৃষ্টি হয়েছে।

শেখ ফখরউদ্দীন আরও জানান, ড্রেজিং করার পর কিছুদিন জোয়ার ভাটার পলি এসে চ্যানেলে পরে ভরাট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তার মধ্যে বর্ষা মৌসুমে ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকায় বহিনঙ্গরে ড্রেজার নেওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বর্ষা শেষ পর্যায়, এখন সাগরমোহনা শান্ত আছে, তাই হোপার ড্রেজার দিয়ে মাঝে মাঝে ড্রেজিং করলে এ সমস্যা আর থাকবে না এবং বৈদেশিক বন্দর থেকে পণ্য খালাসের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজগুলো মোংলা বন্দরে অনায়াসে প্রবেশ করতে পারবে বলেও জানায় বন্দরের এ কর্মকর্তা। 
 

Link copied!