কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বলেছ🦹েন, “আমরা গামছা মার্কারা ভোটের অধিকার চাই। শুধু ভোটের অধিকার আদায়ের জন্য আমি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এই মার্কা বাসাইল-সখীপুরের মার্কা। এটা আমার একার মার্কা নয়। আওয়ামী লীগের প্রার্থী অনুপম শাহজাহান জয় নৌকা মার্কার, নৌকা তো একটা জিনিস। নৌকা চালাতে মাঝিমাল্লা লাগে, একটা মাঝিমাল্লাও নেই। সব নেমে গেছে গা, নৌকা এমনিই তলিয়ে যাবে।”
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে টাঙ্গাইলের বাসাইꦦল উপজেলা বাসস্ট্যান্ড চত্বরে নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “আমি সকালে এক কথা, বিকেলে এক কথা বলতে শিখিনি। যে কদিন বেঁচে থাকব, কাউকে ভয় করে বেঁচে থাকব না। আল্লাহ-রাসুলকে ভয় করে একদিন বেঁচে থাকলে এটাই ♉আমার কাছে শ্রেষ্ঠ বাঁচা হবে। কোনো শক্তিধরের কাছে মাথানত করে একশ বছর বাঁচার চাইতে আল্লাহ-রাব্বুলের ভরসায় একদিন বাঁচা আমার কাছে বড় কাজ।”
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, “কালকে নাকি এখানে (আওয়ামী লীগ) প্রার্🦩থীর সভা হয়েছে। হ💟াতে পায়ে ধরে ভোট চেয়েছে। আজকে পায়ে ধরবে, ভোট শেষে ঘাড়ে ধরবে। আমি পায়ে ধরে ভোট চাইব না। জীবনে ঘাড়েও ধরি নাই। আমার এই বয়সে ঘাড়ে ধরতেও চাই না।”
বঙ্গবীর বলেন, “আমি আমার বড় ভাই আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে রাজনীতি🎃তে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পেꦿয়েছিলাম। আর বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে আমি এই দেশকে, দেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসতে শিখেছি। আমার কাছে মা যেমন, মাটিও তেমনি।”
বাসাইল পৌরসভার মেয়র রাহাত হা﷽সান ট🉐িপুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য মনছুর আল মামুন আজাদ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকীর সহধর্মিনী নাসরিন সিদ্দিকী, বড় মেয়ে ব্যারিস্টার কুঁড়ি সিদ্দিকী, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম খান ও উপজেলা যুব আন্দোলনের সভাপতি জাহাঙ্গীর বিন জাফর প্রমুখ।