ভোটারের অধিকার কেউ খর্ব করলে তার পরিণাম ভালো হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী🅷 হাবিবুল আউয়াল।
মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে খুলনা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীদের🍬 সঙ্গে মতব🎶িনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সিইসি এ কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠোর অবস্থানে থেকে পর্যবেক্ষণ করা হবে। সিসি টিভির মাধ্যমে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ভোটারের অধিকার কেউ খর্ব করবেন না। তাহলে তার পরিণাম ভালো হবে না। কারণ এ নির্বাচনে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ন🌟িশ꧋্চিত করা হবে।”
এবারের ভোট ইলেকট্রিক ভ♌োটিং মেশিনে (ইভিএম) হবে জানি♏য়ে তিনি বলেন, “এ মেশিনে রেজাল্ট পরিবর্তন করার কোনো সুযোগ নেই। ব্যালট পেপার হলে ৯৯ শতাংশ ভোটও হতে পারে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে তা সন্দেহের উদ্রেক করবে। কিন্তু ইভিএমে সেই সন্দেহও থাকবে না।”
ইভিএমে ক🐈োনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই উল্লেখ্য ক♌রে সিইসি বলেন, “আমরা ছয় মাস ধরে এটা পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি। ১০-১২টা ইভিএম আমরা ফেলেও দিয়েছি। এটা বিশেষজ্ঞরা ভালো বুঝবেন।”
প্রার্থীদের নির🅰্বাচন কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট রাখার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, “পোলিং এজেন্ট না রাখলে সমস্যা। কারণ আপনি অভিযোগ না করলেও কেউ কেউ আপনার হয়ে অভিযোগ করতে পারে। 🙈এতে নির্বাচন কমিশনের সমস্যা হতে পারে। অনেকে অভিযোগ করতে পারে, তার এজেন্টকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই সুযোগও থাকবে না।”
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নির্বাচ🐲নের উদাহরণ দিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “এখন বিভিন্ন রাষ্ট্র তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে। তাদের কাছে আমাদের যে সুনাম হয়েছে তা আমরা ক্ষুণ্ন করতে চাই না। আমরা চাই ১২ জুন যে নির্বাচন হবে, সে নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবেন।”
খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ༒ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম।