নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আ🌼সনে শেষ মুহূꦗর্তে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচার। রাত-দিন প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকরা ছুটে চলেছেন ভোটারদের বাড়ি বাড়ি। চলছে জনসংযোগ, উঠান বৈঠক, পথসভা।
এই আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও রাণীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন হেলাল (নৌকা)। এ ছাড়া ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ওমর ফারুক সুমন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী স্বতন্ত্র (কাঁচি), প্রকৌশলী জাহিদুল স্বতন্ত্র (ঈগল), জাতীয় পার্টি মনোনীত আবু বেলাল জুয়েল (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির পি কে আব্দুর রব (সোনালী আঁশ), ন্যাশনাল প൩িপলস পার্টির যুগ্ম মহাসচিব খন্দকার ইন্তেখাব আলম রুবেল (আম) এবং বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি থেকে সরদার মো. আব্দুস সাত্তার (ডাব) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ভোটাররা বলছেন, এবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থ��ীর সংখ্যা বেশি থাকলেও ৩/৪ জন প্রার্থী নির্বাচনের মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেনꦛ। অন্য প্রার্থীরা এলাকায় পোস্টার-ব্যানার এবং মাইকিংয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন।
সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় প্রচারণা। চলে রাত পর্যন্ত। প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকরা গ্রামে গ্রামে, হাটে-বাজারে ꦯগিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। কোথাও উঠান বৈঠক, কোথাও পথসভার মাধ্যমে জনসংযোগ করছেন।
ভোটাররা বলছেন, এ আসনে মূলত ༺নৌকা এবং ট্রাক প্রতীকের মধ্যেই ꦅহাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
নাম প্র🐻কাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা-কর্মী জানান, বিএনপির ঘাঁটি খ্যাত এ আসনে ২০০৮ সাল থেকে নৌকার বিপরীতে কেউ জিততে পারেনি। কিন্তু চলতি নির্বাচনে নিজ দলের মধ্যে নেতা-কর্মীরা বিভক্ত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্য প্রচারণায়🉐 অংশ নিচ্ছেন। এতে সাধারণ ভোটার ও তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীরা পড়েছেন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে।
নৌকার প্রার্থী আ😼নোয়ার হোসেন হেলাল বলেন, “গত উপ-নির্বাচনে ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এই আসনে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বন্ধসহ সাধারণ মানুষ যেন সুখে-শান্তিতে এবং নিরাপদে থাকতে পারেন সে লক্ষে কাজ করে এসেছি। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সাধারণ ভোটাররা আবারো বিপুল ভোটে নৌকা মার্কাকেই বিজয়ী করবে।”