চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড পৌরসভার সিরাজ ভূঁইয়ার রাস্তার মাথা এলাকায় যাত্রীবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। তবে এতে হতাহত হওয়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় আপাতত ঢাকামুখী ওই লাইনের ট্🌞রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনটি🦂র উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৭টার দিকে 🥃চট্টলা এক্সপ্রেস নামে ট্রেনটির ইঞ্জিনের পেছনের বগি লাইনচ্যুত হয়।
কয়েকজন যাত্রীর দাবি, ট্রেনের ইঞ্জিনের🌳 লাগোয়া বগি ꦯলাইনচ্যুত হলেও খবর পাননি চালক। লাইনচ্যুত অবস্থায় ট্রেনটি অনেকটি পথ পাড়ি দেয়।
য🦄াত্রী ও রেল পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল ছয়টার দিকে চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে। ট্রেনটি উপজেলার শুকলাল হাট প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ এলাকায় পৌঁছালে ইঞ্জিনের পেছনের বগি লাইনচ্๊যুত হয়। এরপর ঘটনাস্থল থেকে অন্তত এক কিলোমিটার দূরে সিরাজ ভূঁইয়ার রাস্তার মাথা এলাকায় গিয়ে ট্রেনটি থেমে যায়।
টᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্রেনের যাত্রী আনোয়ার হোসেন জানান, তিনি চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লার লাকসাম যাচ্ছিলেন। হঠাৎ দেখেন গাড়ির ভেতরে অন্ধকার হয়ে 🌳গেছে। তারা প্রথমে ভেবেছিলেন কুয়াশায় অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে গেছে। কিন্তু পরে দেখেন, ট্রেনের ধোঁয়া বগির ভেতরে ঢুকে অন্ধকার হয়ে গেছে। তখনো ট্রেন চলছিল। কিন্তু চালক বুঝে উঠতে পারেননি। কিছুক্ষণ পর ট্রেন হঠাৎ থেমে যায়। এখন তিনি বিকল্প পথে কুমিল্লায় চলে যাবেন।
রেল পুলিশের সীতাকুণ্ড ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আমজাদ হোসেন জানান, চট্টলা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে ট্রেনটি লাইনচ্যুত অবস্থায় দেখতে পান। তবে কী কারণে ঘটনা ঘটেছে, 𓆉সেটি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ব🌄লতে পারবে। দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
সীতাকুণ্ড রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার মোজাম্মেল হোসেন বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনটির উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েꦇছে। আপাতত ঢাকামুখী ওই লাইনের ট্রেন চলাচল বন্ধ আছে।