বঙ্গোপসাগরের মধ্য-পূর্বাঞ্চল এবং সংলগ্ন উত্তর আন🌺্দামান সাগরের ওপর তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে রাতেই। এরপর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় রূপ নিচ্ছে। ইতোমধ্যে এর প্রভাবে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের কোনো প্রভাব কক্সবাজারে পরিলক্ষিত হয়নি। সমুদ্র সৈকতজুড়ে পর্যটকদের স্বাভাবিক💞 উপস্থিতি রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার ও মঙ্গলবার (২১ ও ২২ অক্টোবর) হাল্কা বৃষ্টিপাত হলেও বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিকাল ৩টা পর্য🌳ন্ত বৃষ্টি হয়নি। তবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কতা সংকেত নামিয়ে ২ নম🐓্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর 🍸বলছে, ঘূর্ণিঝড় দানা ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গের দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরা𒁃তে এটি উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
তবে এটি একদম প্রাথমিক তথ্য বলে জানায় সংস্থাটি। তারা বলছে, যেকোনো সময় এটির গতিপথ পর🦂িবর্তন করতে পারে।
সৈকতের বিচকর্মীদের সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, “সকাল থেকে কক্সবাজার, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক পর্যন্ত ঘুরেছি। সব🌳খানেই পর্যটকের কোলাহলে মুখর। এখন পর্যন্ত কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে না।“ একই কথা বলেছেন সাগরপাড়ে বসবাসরত মানুষজন।
কক্সবাজার সৈকতঘেষা সমিতি পাড়ার বৃদ্ধ আবুল কাশেম বলেন, “সাগরের পাড়ে থাকতে থাকতে একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। ঘূর🍃্ণিঝড় বা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার মতো হ🐽লেও আগেই আমরা আঁচ করতে পারি। কোন ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানবে, কোনটি হানবে না। আমরা সাগরের গর্জন, বাতাসের তীব্রতা দেখলেই বুঝতে পারি। এখন পর্যন্ত সেরকম কোনোকিছু দেখা যাচ্ছে না। আমার মনে হচ্ছে এটি কক্সবাজার আঘাত হানবে না।”