বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে আড়াই হাজারের বেশি ♎ঘরের ক্ষতি হয়েছে।
সোমবার (১৫ মে) সকালে ত্রাণ, শরণার্থী ও প্রত্যাবাসনবিষওয়ক কমিশনার মিজানুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
মিজানুর রহমান বলেন, “আশঙ𝓡্কার তুলনায় ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে। তবে কিছু ঘর একেবারেই মাটিতে মিশে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের দ্রুত সহায়তা দেওয়া হবে।”
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাসের পর উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে থাকা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দাদের নিয়ে নানা আশঙ্কা প্ওরকাশ করা হচ্ছিল। ক্যাম্পগুলো পাহাড়ি অঞ্চল বেষ্টিত থাকায় জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা💝 না করা হলেও সবচেয়ে ভয় ছিল পাহাড় ধস নিয়ে।
ত্রাণ, শরণার্থী ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক কমিশনারের কার্যালয়ে𓃲র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পাহাড় ধসে ১২০টির মতো ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে সাতজন।
ঝড়ে পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে ২৭৮🗹টি ঘর, আংশিক ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৫৪৮টি♊ ঘরের। এ ছাড়া ৩২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ২৯টি মসজিদ/মক্তবের ক্ষতি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ে মোট ১ হাজার ৬১১ রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ত্রাণ, শরণার্থী ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক কমিশনার কার্যালয় 💮🦋থেকে জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, মোট ২২৬টি গাছ উপড়ে পড়েছে।