• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং

পটুয়াখালীর ৬ উপজেলায় নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত


পটুয়াখালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২২, ০৪:২৫ এএম
পটুয়াখালীর ৬ উপজেলায় নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত

ঝোড়ো বাতাস ও ভারী বর্ষণে গ্রামাঞ্চলের ♓গাছপালা উপড়ে পড়ার কারণে রোওববার (২৩ অক্টোবর) রাত থেকে পটুয়াখালীর অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। জেলা সদরে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও পল্লী বিদ্যুতের অধীন আট উপজেলার মধ্যে ছয়টির কোথাও কোনো বিদ্যুৎ নেই। অপর দুই উপজেলার অধিকাংশ এলাকায়ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকার কারণে জেলার অধিকাংশ এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত হচ্ছে। কলাপাড়া উপজেলার সংবাদকর্মী ইমরান হোসেন জানান, 𓄧সকাল থেকে বিদ্যুৎꦚ না থাকার কারণে ঠিকভাবে মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে না। এতে সকলের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে।

একই দিন রাত থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায়। গণমাধ্যমকর্মী আবুল হোসেন রাজু ও আবু সাঈদ জানান, বিদ্যুৎ নেই জেনಌারেটর চালিয়ে মোবাইল ও ল্যাপট♑প চার্জ দিতে হচ্ছে। ওদিকে মোবাইল নেটওয়ার্ক ঠিকভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। এখানে বেড়াতে আসা পর্যটকরাও বিপাকে পড়েছেন।

সদর উপজেলার বাদুরা গ্রামের জাহাঙ্গীর মৃধা জানান, রাত থেকেই বিদ্যুৎ না থাকায় অনেকের মোবাইলে চার্জ༺ শেষ হয়ে গেছে। তাছাড়া বিদ্যুৎ না থাকায় টিভিও দেখা যাচ্ছে না। এতে ঝড়ের খবরাখবরও পাচ্ছি না।

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার বশির আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, ঝোড়ো বাতাস ও ভারী 🐠বর্ষণের কারণে🌳 গাছপালা উপড়ে লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, কোনো কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে সংযোগ পুনঃস্থাপন করা যায় সেজন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে পর্যাপ্ত লোকবলসহ ক্ষয়-ক্ষতি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার জন্য ♔অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এছাড়া জেলায় উদ্ধারকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবদের প্রস্তুত রাখা ﷽হয়েছে জানিয়ে জেলা ত্রাণ পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, জেলার আট উপজেলায় নগদ ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা ও ২৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে।

Link copied!