বরিশালের ব্রাউনকম্পাউন্ড এলাকার একটি বাসায় হানা দিয়েছিল এক অদ্ভুদ রকমের চোর। নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারের সঙ্গে চুরি করেছে ফ্রিজে থাকা মাছ-মাংꦍস। এমনকি বাদ দেয়নি বাথরুমে༺র পানির কল, পাইপ থেকে শুরু করে কোন কিছুই।
শুধু কি তাই? চলে যাওয়ার সময় পুরো ঘরকে বানিয়ে গেছে পুকুর। বহুতল ভবনের চারতলা থেকে সেই পানি গড়িয়ে নিচে পরলে হুঁশ 🗹হয় বাড়ির মালিকের। তবে এর আগেই বরিশাল নগরীর সাহেবের গোরস্থান সংলগ্ন আলম মঞ্জিলে চতুর্থ তলায় ঘটে গেছে দুর্ধর্ষ চু♌রির ঘটনা।
জানা যায়, ৮ মাস আগে আলম মঞ্জিলের চারতলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেন ব্যাংক কর্মকর্তা আবু তাহের। স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানকে নিয়ে তিনিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ বসবাস করতে ওই ফ্ল্যাটে। ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফলে গিয়েছꦰিলেন তিনি। পাশের ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়ার মাধ্যমে বাসায় চুরির খবর জানতে পারেন। এরপর ঘটনাস্থলে ফিরে বাসার প্রধান দরজার তালা ভাঙা এবং ভেতরে সবকিছু তছনছ অবস্থায় দেখতে পান।
আবু তাহের জানান, এ নিয়ে গেল ৮ মাসে তার বাসায় দ্বিতীয়বার চুরির ঘটনা ঘটল। সাবধানতার অংশ হিসেবে ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যাওয়ার সময় স্বর্ণের গয়না রান্না ঘরে লুকিয়ে রেখে গিয়েছিলেন। কিন্তু চোর চক্র সেখান থেকে গয়না নিয়ে গেছে। বাড়ীর মালিকের গাফলতির অভিযোগ এনে আবু তাহের বলেন, ভবনে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকলেও ঘটনার সময় তা বন্ধ ছিল। যদিও বাড়ি মালিকের স্ত্রীর দাবি, গেলো ডিসেম্বর থেকে সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট। তার উল্টো অভিযোগ, ব্যাংক কর্মকর্তা এই ভ♌বনে ভাড়াটিয়া হিসেবে আসার পর দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। এর আগে কখনোই এমনটা হয়নি।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ🥃্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিচুর হক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে ওই ব্যাংক ক𓃲র্মকর্তার আগের করা দুটি জিডিও তদন্ত করে দেখা হবে।
উল্লেখ্য🐠, একই সময় ভবনের ৫ম তলার একটি ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢোকে চোরচক্র। ত💎বে ওই বাসায় থাকা মালামাল তছনছ করলেও কিছু খোয়া যায় নি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।