• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


নৌকায় অনবরত সিল মারা সেই আজাদ কারাগারে


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ১১, ২০২৩, ০৭:৩০ পিএম
নৌকায় অনবরত সিল মারা সেই আজাদ কারাগারে

লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে ব্যালট বইয়ে নৌকা প্রতীকে অনবরত সিল 𝄹মারার ঘটনায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আজাদ হোসেনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

শনিবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে সিনিয়র⛎ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট চনဣ্দ্রগঞ্জ আমলি আদালতের বিচারক বেলায়েত হোসেন তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

সন্ধ্যায় আদালতের জিআরও মো. শরীফ উল্যাহ বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়েꦚ চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশ আজাদকে আদালতে সোপর্দ করে। পরে আদালতের বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।”

তবে এসব বিষয়ে জেলা ও থানা পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো কিছুই জানানো হয়নি। চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তহিদুল ইসলামকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি র♈িসিভ করেননি।

শুক্রবার (১০ নভেম্বর) ভোরে চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এম মাসুদুর রহমান মাসুদের🌃 বাড়ি থেকে ‘ডিবি পুলিশ’ পরিচয় আজাদকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। শুরু থেকেই আজাদ পুলিশের কাছে ছিল বলে তার বড় ভাই যুবলীগ নেতা আলমগীর হোসেন দাবি করে আসছিলেন।

আজাদ চন্দ্রগঞ্জ থানা ও দিঘলী ইউন🌌িয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের ঘটনায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তিনি সদর উপজ♕েলার দিঘলী ইউনিয়নের দক্ষিণ খাগুড়িয়া গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে। আজাদ চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগ নেতা মাসুদের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।

চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এম মাসুদꦬুর রহমান মাসুদ বলেন, “শুক্রবার ভোরে আজাদ আমাদের বাড়ি আসে। তাকে পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন আমি বাড়িতে ছিলাম না।”

গত ৫ নভেম্বর লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন🃏 চলাকালীন দিঘলী ইউনিয়নের দক্ষিণ খাগুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আজাদ ব্যালট বইয়ে নৌকায় মার্কায় অনবরত সিল মারেন। এ ঘটনার ৫৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গেজেট প্রকাশ স্থগিত রেখেছে নির্বাচন কমিশন। একইসঙ্গে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার ও উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাকে পৃথকভাবে ঘটনাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ইসিসহ সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে বলে জ🐻ানা গেছে।

Link copied!