��বাগেরহাটের হাটবাজারগুলোতে সরবরাহ কমে যাওয়ার অযুহাতে বেড়েছে সব ধরনের মাছের দাম। দাম নাগালের বাইরে যা🐷ওয়ায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।
শনিবার (১ জুন) সকালে বাগেরহাটের মাছ বাজার ঘুরে꧙ দেখা যায়, এক সপ্তাহ ধরে সব ধরনের মাছের দাম কেজিতে বেড়েছে দেড়শ থেকে দুইশ টাকা। বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। যদিও বিক্রেতাদের দাবি, বাজারে মাছে সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা বেড়েছে দাম।
মোরেলগঞ্জ মৎস্য বাজারে আসা 🤡ক্রেতা অহিদ বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমাল পরবর্তী দু’দিন অর্ꦿথাৎ যে দুদিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল তখন যে মাছ ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, সেই মাছ আজ ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরেক ক্রেতা ভ্যানচালক আলমগীর হোসেন বলেন, মাছ কিনতে এসে দেখছি, মাছের দাম অনেক বেশি। বাজারে পর্যাপ্ত মাছের আমদানি রয়েছে। অথচ বিক্রেতারা দাম কমাচ্ছে না। ৪০০-৫০০ টাকা টাকি মাছের কেজি। পরে ডিম কꦗিনে নিয়ে যাচ্ছি। এই হলো পরিস্থিতি।
মাছ ব💜িক্রেতা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, “আড়তে মাছের সংকট। তাই মাছবাজারে দাম বেড়েছে। আমরা কম দাম কিনে আনতে𓃲 পারলে, কম দামে বিক্রি করতে পারব।”
আরেক বিক্রেতা স্বপন বলেন, “দেশি মাছের চাহিদা বেশি, সেজন্য দামও বে🧜শি। আর চাষের মাছের দাম কম। আমরা কিনে এনে বিক্রি করি, আড়তে দাম কমালে আমরাও অল্পলাভে বিক্রি করতে পারি।”
বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে জেলায় ৩৫ হাজার মৎস্য ঘের প্লাবিত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে পেশাদার ও মৌসুমী জেলেরা মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করায় এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন🐻্নের কারণে মাছ সংরক্ষণ ব্যবস্থা না থাকায় মাছের দাম কম ছিল।