কিশোরগঞ্জের ভৈরবে হঠাৎ করে মেঘনা নদীর তীরে ভাঙন শুরু🥂 হয়েছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) ভোরে ভৈরব বাজার ত্রি-সেতু এলাকায় ভাঙন শুরু হয়।
ভাঙনের কারণে ইতোমধ্🍬যে দুইশ মিটার ভূমি ও সড়ক, ২০টি কাঁচাঘর ও যমুনা অয়েল কোম্পানির ডিপোর ইবাদতখানা🅘র একাংশসহ বেশ কিছু স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এছাড়া ঝুঁকিতে রয়েছে বিএডিসির সার গুদাম ও যমুনা অয়েল কোম্পানির ডিপোসহ আরও তিনটি তেলের ডিপো।
স্থানীয়রা জানান, ফজরের আজানের আগমুহূর্তে হঠাৎ মেঘনা নদী পাড়ে ভাঙন শুরু হয়। মেঘনার ভাঙনে বিলীন হয়েছে নদীর তীরঘেঁষা বাজারে প্রবেশের বাইপাস সড়কটি। এছাড়া ১০০ মিটার ভূমিসহ ২০টি কাঁচাঘর, যমুনা অয়েল কোম্পানি ডিপোর একাংশসহ বেশকিছু স্থাপনা মুহূর্তের ম🃏ধ🌸্যে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
এখনো নদীভাঙন অব্যাহত থাকায় হুমকিতে পড়েছে কয়েক হাজার সারের বস্তাসহ বিএডিসি গোডাউন ও যমুনা অয়েল কোম্পা▨নিসহ তিন তেলের ডিপো। এই অবস্থায় দ🍃্রুত ভাঙন রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় বাসিন্দা তুহিন বলেন, গত রাত আনুমানিক তিনটার দিকে মেঘনায় ভাঙন শুরু হয়। এই সময় অনেকেই ঘুমে থাকায় কিছু বুঝে ওঠার আগেই এক এক করে কাঁচাঘর, যমুনা অয়েলের প্রতিরোধ দেওয়াল ও তেলের ডিপোর ইবাদতখানা ও তেলের পাইপলাইন নদীগর্ভ🌃ে বিলীন হয়। ভোর হওয়ার পর অনেকে তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। ভাঙনে ৫০ মিটার বা𒈔ইপাস সড়কও নদীগর্ভে চলে যায়।
ভৈরবেরℱ ভারপ্রাপ্𓂃ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রিদুওয়ান আহমেদ জানান, ভোরে হঠাৎ করে নদীভাঙনের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়েই তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নদীভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।