টাঙ্গাইল শহরেꩲ ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থী🏅রা। বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে শিক্ষার্থীদের যানজট নিরসনের জন্য কাজ করতে দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা য﷽ায়, সড়কে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন শিক্ষার্থীরা। কারও হাতে লাঠি, কারও মুখে বাঁশি। ট্রাফিক পুলিশের মতো ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে গাড়ি চলাচল স্💮বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন তারা। আবার কেউ নিয়ম অমান্য করলে ভোগ করতে হচ্ছে ১০ মিনিটের সাজা।
এদিন রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে দ♏েখা যায়নি। তবে সতর্কতা অবস্থায় দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনীর সদস্যদের।
শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, “𝔉আমরা সকাল থেকেই নিজ উদ্যোগে পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান করি। সড়কে যেন যানজট না হয় সেজন্য আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করছি।”
শহীদ শাহেদ হাজারী ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাদাত তালুকদার বলেন, “গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে গোটা শহরে কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। এ অবস্থায় শহরবাসীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব বোধ থেকে আমর𒁃া সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণে নেমেছি। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা দায়িত্বে না আসা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এই কাজ চালিয়ে যাব আমরা।”
পথচারী বছির উদ্দিন বলেন, “দেশটি নতুন করে স্বা♑ধীন হয়েছে। এই স্বাধীনতার জন্য আমরা খুবই খুশি। দীর্ঘ ১৫ বছর অপেক্ষার পর এই দিনটি পেয়েছি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তায় যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছে এতে আরও বেশি ভালো লাগছে।”
বছির উদ্দিন আরও বলেন, “নতুন ꧂উদ্যোগে নতুন উদ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক বিগত দিনের🍸 মতো দিন আর যেন না আসে।”
রিকশাচালক মোতালেব মিয়া বলেন, “দেশটা নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। যাদের কারণে দে💛শ স্বাধীন হলো তারা আজ আবার ট্রাফিক♔ের দায়িত্ব পালন করছে। দেখে খুব ভালো লাগছে।”
সোম𝐆বার (৫ আগস্ট) শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার পর থেকে টাঙ্গাইলে লাখো জনগণের ঢল নামে। বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ উল্লাসসহ মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যায়।