• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


১০ বছরে সমাজকল্যাণমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৯ গুণ


লালমনিরহাট প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৩, ২০২৩, ০৩:৩১ পিএম
১০ বছরে সমাজকল্যাণমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৯ গুণ
নুরুজ্জামান আহমেদ। ফাইল ফটো

গত ১০ বছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের আয় বেড়েছে ৫ গুণ এব🍌ং সম্পদ বেড়েছে ৯🥂 গুণ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্রেജর সঙ্গে দাখিলকৃত হলফনামা থেকে এ তথ্য জানা যায়।

লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ) আসনে🎃 আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নুরুজ্জামান আহমেদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

🐎২০১৩ সালে দাখিলকৃত হলফনামায় তিনি দেখিয়েছিলেন, অস্থাবর সম্পদ সাড়ে ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ইলেকট্রনিকসামগ্রী ও আসবাবপত্র। এরপর ২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন। টানা দ꧂ুইবার সংসদ সদস্য থাকার পর এবারও একই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি।

এবারের নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামায় দেখা যায়, এক দশকের ব্যবধানে 🦩তার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৮৬ হাজ♊ার ৫০০ থেকে বেড়ে ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকারও বেশি হয়েছে। তবে ঘরে আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিকসামগ্রী ১০ বছর আগে যা ছিল তাই দেখিয়েছেন তিনি।

অস্থাবর সম্পত্তি বাড়লেও সমাজকল্যাণ ন্ত্রীর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ২০১৩ সালে তিনি স্থাবর সম্পদ 𒆙দেখিয়েছিলেন ২৫ বিঘা কৃষিজমি, ২০ শতক অকৃষিজমি, ৩৭ লাখ টাকার দালান ও ৩৫ বিঘা জমির মাছের খামার। এবাবের হলফনামায় তিনি কৃষি ও অকৃষিজমি এবং মাছের খামার আগের মতোই দেখিয়েছেন। তবে ৩৭ লাখ টাকা মূল্যের ওই দালান না দেখিয়ে ঢাকায় ৩০ লাখ টাকা মূল্যের একটি প্লট দেখিয়েছেন।

হলফনামা অনুযায়ী নুরুজ্জামানের বর🎃্তমানে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মূল্য প্রায় ৪ কোটি ৪ লাখ টাকা। যা এক দশক আগে ছিল মাত্র ৪৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ ১০ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে ৯ গুণ। 🎃আর বার্ষিক আয় বেড়েছে ৫ গুণ।

২০১৩ সালে তার বার্ষিক আয় ছ🐻িল ৬ লাখ টাকা। তার এই আয়ের উৎস কৃষি, ঘরভাড়া, ব্যবসা, সম্মানী ও মৎস্য খামার। ২০২৩ সালের হলফনামায় তার আয়ের উৎস দেখিয়েছেন কৃষি, ঘরভাড়া, ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত ও মন্ত্রী হিসেবে সম্মানী। এসব খাত থেকে তার বার্ষিক✅ আয় ৩২ লাখ টাকার বেশি। সেই অনুপাতে তার বার্ষিক আয় বেড়ে হয়েছে ৫ গুণেরও বেশি।

এছাড়াও ২০১৩ ဣসালের নির্বাচ𓆉নে দাখিলকৃত হলফনামা অনুযায়ী তার স্ত্রীর কোনো আয় ছিল না। তখন তার স্ত্রীর ৩২ হাজার টাকার অলংকার দেখিয়েছিলেন কিন্তু এবার তা দেখাননি।

Link copied!