খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, “গত দুই বছর সরౠকার চাল আমদানি করেনি। এবারও চাল আমদানির 🃏প্রয়োজন হবে না। চাল আমদানি নয়, ভবিষ্যতে আমরা রপ্তানি করব।”
রোববার (৭ জুলাই) দুপুরে জেলার সাপাহার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অꦺতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কৃষি প্রণোদনা সরকারের পরিকল্পিত ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, “কৃষি প্রণোদনা ജদিয়ে, ভর্তুকি দিয়ে কৃষকের পাশে আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি কৃষিকে প্রযুক্তিবান্ধব করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। যে প্রণোদনা আজ বিতরণ করা হচ্ছে সেটা সঠিক ব্যবহার হলে ব🃏েশি জমিতে চাষাবাদ হবে আর উৎপাদন ও বৃদ্ধি পাবে।”
সাধন চন্দ্র বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুচিন্তিত চিন্তাধারায় অল্প জমিতে বেশি ফসল ফলাতে কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি হয়েছে। অধিক জনসংখ্যার জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তির ব্যবহার কৃষকের জন্য আশির্বাদ। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক পতিত জমিতেও এখন চাষাবাদ হচ্ছেဣ।”
মন্ত্রী বলেন, “পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে বলে বলা হচ্ছে। কিন্তু কৃষকের উৎপাদন খরচের খবর কেউ নিচ্ছে না। পণ্যের দাম বাড়লে ভোক্তার সমস্যা আর কমলে ♑কৃষকের সমস্যা। উৎপাদন খরচ না উঠলে কৃষক উৎপাদনে নিরুৎসাহিত হবে।”
মন্ত্রী আরও বলেন, সমাজের নিন্ম-আয়ের মানুষের জন্য সরকারের খাদ্যবান্ধ𝕴ব কর্মসূচি ওএমএস ও টিসিবির ভর্তুকি মূল্যে চাল আটা বিক্রি করা হচ্ছে।
সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নঈমুদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রেজা সারোয়ার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাপলা খাতুন এবং শিরন্টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিꦓন।
পরে খাদ্যমন্ত্রী কৃষকদের মাঝে সরকারি আম♑ন প্রণোদনা বি﷽তরণ করেন এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তির চেক ও বাই-সাইকেল বিতরণ করেন।
