হবিগঞ্জে পুলিশ-বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের মধ্য൲ে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক মিয়া (২৬) নামের এক ൩যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২ জুলাই) বিকেলে হবিগঞ্জ শহরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোস্তাক সিলেটের টুকের বাজ꧙ার এলাকার বাসিন্দা। পেশায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) লাইনম্যান। মোস্তাকের সঙ্গে কাজ করেন মারুফ হোসেন। তিনি বলেন, মোস্তাক এখানে জুতা কিনতে এসেছিল। এসে সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যায়। গুলিতে তা♛র মৃত্যু হয়েছে।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হবিগঞ্জ সদর ও আধুনিক ﷺহাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আমিনুল হক সরকার। তিনি বলেন, “শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর ওই যুবককে মৃত ঘো꧟ষণা করা হয়। তার বুকে-পিঠে গুলি লেগেছে।”
এবিষয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ 🎶সুপার খলিলুর রহমান বলেন, “এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।”
এর আগে বৈষম্যবিরোধী💃 ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’–এর অংশ হিসেবে জুমার নামাজের পর হবিগঞ্জে শহরের বোর্ড মসজিদের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জা🍌না যায়, হবিগঞ্জ শহরের বোর্ড মসজিদ এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিলে পূর্ব টাউন হল এলাকায় অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিছিলে যোগ দিয়ে সংহতি প্রকাশ করেন জেলা ছাত্রদল ও অন্য দলের নেতাকর্মীরা।
এরপর মিছিল নিয়ে য🍷াওয়ার সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে টাউন হল এলাকায় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাধে। একপর্যায়ে সেখানে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দেন আন্দো🌼লনকারীরা। এ ছাড়া তারা স্থানীয় সংসদ সদস্য আবু জাহিরের বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
এ সময় পুলিশ সেখান🦹ে এলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের পাল্টাপাল্টি ধ𓆏াওয়া হয়। একপর্যায়ে পুলিশ গুলি চালায়। একপর্যায়ে দুই দিক দিয়ে আন্দোলনকারীরা পুলিশের দিকে আসতে থাকেন।