নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে মেলার নামে অশ্লীল নৃত্য, জুয়ার আস🍌রসহ ജচলছে নানান অসামাজিক কার্যকলাপ।
শর্ত সাপেক্ষে প্রশাসন মেলার অনুমতি দিলেও তার অধিকꦇাংশই লঙ্ঘন করেছেন আয়োজকরা। অতিরিক্ত সাউন্ড, জুয়া ও অশ্লীলতাসহ অসামাজিক নানা কর্মকাণ্ডে স্থানীয়রা অতিষ্ঠ হলেও ভয়ে কেউ কিছু বলতে পারছেন না।
স্থানীয়দের অভꦦিযোগ, ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত থেকেই উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মুক্তিযোদ্ধা মেলার নামে এ অশ্লীল নৃত্য ও জুয়ার আসর চলছে। প্রথম দিন বোর্ডপ্রতি ৬০ হাজার টাকা করে ২০টি জুয়ার বোর্ড বসানো হয়, দ্বিতীয় দিন বোর্ড প্রতি ৬৫ হাজার টাকা করে ২০টি জুয়ার বোর্ড প্রকাশ্যে সামিয়ানা টাঙিয়ে বসানো হয়।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে সরেজমিনে মেলায় গিয়ে দেখা যায়, মেলার গ🍬েটে পুলিশি পাহারা। এর ১০০ গজ সামনে জুয়ার আসর চলছে। পাশেই চলছে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি ও নৃত্যের আসর। আর নির্বিঘ💞্নে জুয়া পরিচালনার জন্য আয়োজক কমিটি বিভিন্নজনকে মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছেন।
নাম প্রকা🍷শ না করা শর্তে জুয়ার আসর পরিচালনাকারী কয়েকজন জানান, প্রশাসন ও মেলা আয়োজক কমিটিকে কমিশন দিয়ে এই জুয়া ও নৃত্যানুষ্ঠান চালানো হচ্ছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য সমীর এই টাকা সংগ্রহ করেন।
এ বিষয়ে জানতে ম﷽েলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য সমীর মেম্বারকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসꦓিভ করেননি।
চরফকিরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও মেলা কমিটির সভাপতি সফিকুল ইসলাম সোহাগ বলেন, “মেলা মান♎েই বিনোদন, সেখানে একটু অনিয়ম থাকবেই। মেলায় এসে কিশোর-যুবকরা একটু আনন্দ করবে, তা না হলে তারা কিশোর গ্যাং হয়ে যাবে।”
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মꦅকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া বলেন, “এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। 💃বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ ব্যাপারে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, “এ মেসেজไ আমি কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসিকে দিয়ে দিচ্ছি। পারলে ইউএনও মহোদয়কে বলেন, তারও তো দায়িত্ব আছে।”