• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪, ১ ভাদ্র ১৪৩১, ১১ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


এক টাকার পুরিতে মজেছে খালিশপুর


সাব্বির ফকির, খুলনা
প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২২, ০৮:৪৩ এএম
এক টাকার পুরিতে মজেছে খালিশপুর

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে খুলনার একটি খাবার হোটেলে দেখা মিলেছে এক টাকার পুরির ও দুই টাকার সিঙ্গারার। অন্যান্য খাবারও পাওয়া যায় সস্তায়। খুলনার খালিশপুরের পৌরস﷽ভার মোড়ে দেখা মেলে এই ⛎হোটেলের।

এই হোটেলে খাবার খেতে এসে খুশি ক্রেতারাও। আশপাশের মানুষ𒐪 ছাড়াও দূর-দূরান্ত থেকেও ক্রেতা আসছেন এখানে।🐻 অনেকে আবার আসছেন সখের বশে। মূলত এক টাকার পুরির জন্য খুবই বিখ্যাত পৌরসভা মোড়ের এই হোটেল।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এই হোটেলে পুরি ১ টাকায়, সিঙ্গারা ২ টাকায়, পরাটা ৫ টাকায়, ডালভাজি ৫ টাকায় ও চা ৫ টাকায় পাওয়া যায়। এই হোটেলেই সব থেকে বেশি বিক্রি হয় পুরি ও সিঙ্গারা। ভোর ছয়টা থেকে হোটেল খোলা থাকে রাত ১১টা পর্যন্ত। দুপুরে মাত্র দুই ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকে এই হোটেলটি। ক্রেতাদের ভিড় জমে দুপুরে দুই ট🍌াকার♚ সিঙ্গারা ও সন্ধ্যায় এক টাকার পুরির জন্য। ক্রেতাদের চাপ বেড়ে গেলে কষ্ট হয় বলে জানিয়েছেন এ হোটেল মালিক আব্দুর রহমান।

খুলনা

 

হোটেল মালিক আব্দ✃ুর রহমান সংবাদ প্রকাশকে জানান, তিনি এই হোটেল পরিচালনা করছেন ১০ বছর ধরে। তার বাবা পরিচালনা করছেন প্রায় ৪৮ বছর। বর্তমানে পুরি এক টাকা হলেও ২০০৮ সালের আগে পুরি ছিল মাত্র ৫০ পয়সা। প্রতিদিন এই হোটেলে সিঙ্গারা ও পুরি বিক্রি হয় পাঁচ থেকে সা🐈ড়ে পাঁচ হাজার টাকার। আব্দুর রহমানের হোটেলে কোনো কর্মচারী নেই। চারজন মিলে এই হোটেলটি পরিচালনা করেন। আব্দুর রহমানের সঙ্গে কাজ করেন তার তিন ভাই।

প্রতিদিনের মত পুরি খেতে এসেছেন সজীব হোসেন। তিনি তার দুই বন্ধ♛ুকে সাথে নিয়ে পুরি খেতে বসেছেন। সজীব হোসেনের কাছে এই হোটেল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “খুলনার কোথাও এক টাকার পুরি পাওয়া যায় না। এই পুরি শুধু মাত্র পৌরসভার মোড়েই পাওয়া যায়। আমি যখন প্রথম শ্রেণিতে পড়ি তখন থেকেই এই হোটেলে পুরি খাই। এটা খেতে খুবই সুস্বাদু।”

স্বদেশ বিভাগের আরো খবর

Link copied!