দেশের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে এখনও তপ্ত রোদ। ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট নেই। শীত পড়বে পড়বে বলেই মনে হচ্ছে। অথচ উল্টোচিত্র দেখা যাচ্ছে সর্ব উত্তরের জেলা পঞ𓃲্চগড়ে। দুদিন ধরে জেলাজুড়ে তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। তাপমাত্রা কমে আসছে উত্তরের অন্যান্য জেলাতেও।
উত্তরের হিমেল হাওয়ার দাপটে দিনাজপুরে রাত থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে চারদিক। শনিবার (১৬ নভেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ দশমিক ⭕৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতের মতো দিনেও🦹 তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে।
এদিকে, পঞ্চগড় জেলায় কয়েকদিন ধরে🦄ই ভোরের দিকে হালকা কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে চারপাশ। শীত তীব্রতাও বাড়তে শুরু করেছে। তবে শনিবার হঠাৎ করেই ঘন কুশায়ায় ঢেকে যায় পুরো জেলা। সেই সঙ্গে হালকা বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। এমন অবস্থা ছিল সকা🉐ল ৯টা পর্যন্ত।
হঠাৎ চারদিক ঘন কুয়াশার কারণে রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল কমে যায়। হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল শুরু করে যানবাহন। যাত্রী না থাকায় কিছু কিছু গাড়িচালককে অলস বসে থাকতে দেখা গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, শেষ বিকেল🐷ে হালকা কুয়াশা পড়ছে। গভীর রাতে বেশ ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে। কাঁথা কম্বল গায়ে দিতে হচ্ছে।
পরিবেশ আন্দোলন, পঞ্চগড় জেলা আহ্বায়ক এ কে এম খায়ের জা🦩নান,🍌 শনিবার আকস্মিকভাবে ঘনকুয়াশা দেখা গেছে। ঘনকুযাশা দেখে মনে হচ্ছে প্রবল শীত চলছে।
এদিকে, শীত বাড়তে থাকায় পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ পাঁচ উপজেলার স্বাস্থ𝓀্য কেܫন্দ্রগুলোতে সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও অ্যাজমা রোগীদের ভিড় বাড়তে শুরু করেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ꦦকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ জানান, সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।