চুয়াডাঙ্গায় আবারও বাড়ছে শীতের প্রকোপ। বর্তমানে জেলাজুড়ে বইছে মাঝারি শৈতဣ্যপ্রবাহ। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবে কুౠয়াশা না থাকায় দেখা মিলেছে সূর্যের।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্র জানিয়েছে, শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। একই ꦆতাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেতুলিয়াতে।
শহরের মুরগি বিক্রেতা ইয়ারুল আলি বলেন, “কয়েকদিন পর আজ সকালে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। গ্রাম থেকে খুব সকালে শহরে মুরগি বিক্রি করতে হয়। প💛্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে লোকজনের দেখা মিলছে না।”
এদিকে, শীতজনিত কারণে রোটাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শিশু ডায়রিয়া রোগী সদর হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এছাড়া নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীও বাড়ছে। প্রতিদিন শীতজনিত কারণে ৭০০-৮০০ রোগী বহির্বিভা🎀গে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সদর হাসপাতালের ভাꦿরপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান হক বলেন, চুয়াডাঙ্গা ও পঞ্চগড়ের তেতুলিয়াতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাছে। শনিবারও (১০ 😼ফেব্রুয়ারি) একই রকম আবহাওয়া থাকতে পারে। এরপর তাপমাত্রা 💧ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে। আগামী ১৫-১৬ তারিখের দিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।