কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানিℱ হানাদারমুক্ত দিবস পালিত হ♛য়েছে।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দিনটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, ইয়ুথনেটসহ বিভিন্ন রাꦕজনৈতিক ও ♎সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে।
সকালে জেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট পৃথক পৃথক বিজয় শোভাযাত্রা বের করে। পরে কলেজ মোড়ে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভ চত্বরে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, আওয়ামী লীগ, মুক্তিয🍬োদ্ধা সংসদ, সম্মিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚলিত সাংস্কৃতিক জোট, কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাব, ইয়ুথনেট, মহিলা পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, সলিডারিটি, উত্তরবঙ্গ যাদুঘরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।
এরপর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ 🌺সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, পৌর মেয়র কাজিউল ইসলাম, কুড়িগ্রাম ꦡসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মির্জা নাসির উদ্দিন, কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান, বীর প্রতীক আব্দুল হাই সরকার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু, সাবেক উপজেলা কমান্ডার আব্দুল বাতেন প্রমুখ।
১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদღের সাড়াশি আক্রমণে পাক সেনারা কুড়িগ্রাম থেকে পালিয়ে যায়। এরপর আব্দুল হাই সরকার বীর প্রতীকের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা কুড়িগ্রাম শহরে প্রবেশ করেন। হানাদারমুক্ত হয় কুড়িগ্রাম।