নাশকতার মামলায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক এ জেড এম মুনিরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। আর এই খবর পেয়ে বাবা মুনিরকে একনজর দেখতেℱ আদালতের গারদখানার সামনে হাজির হয়েছিল তার ছোট্ট ছেলে মাহিন।
একপর্যায় গারদখানার লোহার জানালার ভেতর দিয়ে বাবার গালে চুমু দেয় মাহিন। এসময় সেই দৃশ্য অন﷽েকে মোওবাইলে ধারণ করেন। পরে ওই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে এক ব্যক্তি লেখেন, কারারুদ্ধ বাবার প্রতি সন্তানে ভালবাসা। শুক্রবার (২২ মার্চ) ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
এর আগে🅰 বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে ফরিদপুর আদালতের গারদ খানায় এ ঘটনা ঘটে। সালথা উপজেলা স্বেচ্ছাসবেক দলের নেতা মো. মামুন চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, একটি নাশকতা মামলায় মুনিরসহ সালথা উপজেলা বিএনপির চার নেতাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচা🥀রক আকবর আলী তাদের কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো অন্য তিন নেতা হলেন সালথা উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. ফরিদুর রহমান, বিএনপি নেতা মো. তৌহিদ খান ও ছাত্রদল নেতা মো. ন🦋াঈম ꦯমিয়া।
বিএনপির ওই চার নেতাকে কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি🐼 পক্ষের আইনজীবী মোহ💧াম্মাদ মামুন অর রশিদ মামুন।
তিনি বলেন, “ঢাকার মহামান্য হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের অন্তর্বর্তীকালীন জা🦂মিনে ছিলেন ওই চার নেতা। ৬ সপ্তাহের জামিন শেষে বৃহস্পতিবার সকালে ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হন তারা। পরে আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।”
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের কয়েকদিন আগে ফরিদপুরের সালথা উপজেলারর গট্টি ইউনিয়নের ঝুনাখালীর🐷 চালতলা নামক এলাকার একটি নাশকতা মামলার আসামি ছিলেন 💝তারা।