• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘এত গরম আগে দেখিনি, পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়েছি’


নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ০৩:১৯ পিএম
‘এত গরম আগে দেখিনি, পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়েছি’
তীব্র গরমে গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিচ্ছেন ভ্যানচালক। ছবি : প্রতিনিধি

বৈশাখ মাসের শুরু থেকেই সারা দেশের মতো নওগাঁতেও বেড়েছে তাপমাত্রা। তীব্র তাপদাহের কারণে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। তবুও জীবিকা꧅র তাগিদের গরমের মধ্যে বাইরে বের হতে হচ্ছে তাদের। এরই মধ্যে গরমের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। হাসপাতালে বেড়েছে রোগীর সংখ্যাও। এছাড়া তীব্র তাপদাহের কারণে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে কয়েকজনের মৃত্যু হয়ে🏅ছে।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে জেলার বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায় লোক সংখ্যা অনেকটাই কম। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে রিকশ🐟া, ভ্যান ও অটোচার্জার নিয়ে বসে বসে সময় পার করছেন চালকরা। অনেক কৃষক কিছু সময় মাঠে কাজ করে আবার গাছের ছায়ায় এসে বিশ্রাম নিচ্ছেন।

নওগাঁ সদর বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে সিএনজিচালিত অটোরিকশা রেখে পাশেই গাছের ༒নিচে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলেন চালক ওহেদ আলি। তিনি বলেন, “বেলা ১১টার পর থেকে রোদের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এসময় গাড়ি চালাতে খুব কষ্ট হয় আমাদের। তাছাড়া গরমের মধ্যে যাত্রীও তেমন নেই, আগের মতো ভাড়া পাওয়া যায় না।”

রিকশাচালক রমজান আলী বলেন, “বেশি সময় ধরে রিকশা চালানো যায় না। অল্পতেই প♛ানি পিপাসা পায়। এত কষ্টের মধ্যেও আমাদের জীবন বাঁচানোর তাগিদে রাস্তায় বের হতে হয়।”

নিয়ামতপুর উপজেলার ছাতমা গ্রামের কৃষক জাকারিয়া হোসেন বলেন, “কাঠফাটা রোদ মাথায় নিয়ে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে। খুব বেশি সময় মাঠে থাকা যায় না। অন্যদিকে নদ-নদীর পꦚানিও শুকিয়ে যাচ্ছে। যার ক♊ারণে চাষাবাদে ব্যবহারের জন্য পানি পেতে ঝামেলা হচ্ছে।”

রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের মান্দা ফেরিঘাট এলাকার ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী রশিদ হোসেন বলেন, “এতো গরম আগে দেখিনি। পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়েছি। একটু হাঁটার পরপরই বিশ্রাম নিতে হচ্ছে। গরমের𒁏 কারণে আয়-রোজগারও কমে গেছে।”

Link copied!