পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির দাব🅠িতে শ্রমিক🧸 অসন্তোষের কারণে শতাধিক পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (১১ নভেম্বর) সকাল থেকে আ🍎শুলিয়ার জামগড়া, ছয়তলা, বেরণ, ইউনিক, নরসিংহপুর, নিশ্চিন্তপুর এলাকা ঘুরে কারখানার সামনে বন্ধের নোটিশ দেখা যায়।
নোটিশে বলা হꦚয়েছে, ৯ নভেম্বর সকাল ১০টায় এবং বিগত কয়েকদিন ধরে বেলা ১১টা ও বিকেল ৩টার দিকে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে বহিরাগত পোশাক শ্রমিকদের বেআইনিভাবে কারখানার ভেতর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে কারখানা ভাঙচুর ও কাজ বন্ধ রাখাসহ কর্মস্থলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করায় কারখানার উৎপাদন কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। এমতাবস্থায় কারখানা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে ১০ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ১৩ (১) ধারা মোতাবেক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করলো।
জামগড়া এলাকার দি রোজ ড্রেসেস লিমিটেড, পাইয়োনওয়ার ক্যাজুয়াল ওয়্যার লিমিটেড, বেরণ এল🦄াকার এনভয় গ্রুপের মানটা অ্যাপারেলস লিমিটেড, স্টারলিংক অ্যাপারেলস লিমিটেড, শারমিন গ্রুপের এ.এম ডিজাইন, হলিউড গার্মেন্টস লিমিটেড, নরসিংহপুর এলাকার হামিম গ্রুপের দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়্যার লিমিটেড, বড় রাঙ্গামাটিয়া এলাকার টেক্সটাউন টিমিটেড ও অরনেট নীট গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, কাঠগড়া এলাকার এআর দজিন্স ও আগামী অ্যাপারেলস লিমিটেডসহ অধিকাংশ কারখানায় বন্ধের নোটিশ টানিয়েছে কারখানা কর্তৃপꦺক্ষ।
এ বিষয়ে আশুলিয়া শ🀅িল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম 🌟বলেন, “আমাদের কাছে আশা সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে একশ প্লাস কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি শান্ত আছে এবং যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনায় এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।”