• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১, ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘মিধিলি’র প্রভাবে বরগুনায় ভারী বৃষ্টি, প্রস্তুত ৬৪২ আশ্রয়কেন্দ্র


বরগুনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৩, ১২:২৩ পিএম
‘মিধিলি’র প্রভাবে বরগুনায় ভারী বৃষ্টি, প্রস্তুত ৬৪২ আশ্রয়কেন্দ্র

বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বাতাসের গতিবেগ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বৃষ্টিপাতের মাত্রা। শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকালে মোংলা ও পায়꧋রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে দশটার পর থেকেই বরগুনায় গুঁড়ি🅘 গুঁড়ি বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া থেকে ভারী বর্ষণ শুরু হয়েছে।

নদীতে ভাটা থাকায় পানি এখনও বিপৎসীমার নিচে থাকলেও জোয়ারের সময় পানি স্বাভাবিকের থেকে বৃদ্ধি পাবে ෴বলে𒉰 জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড।

আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে আরও জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় মিধিলি আজ দুপুরের দিকে পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি ও এর পার্শ্ব✱বর্তী এলাকা অতিক্রম করতে পারে।

এর প্রভাবে দেশের উপকূলীয় এলাকায় দমকা হা🗹ওয়াসহ ভারী বর্ষণ হতে পাতে। পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ঘূর্ণিঝড়টি ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করায় শুরু হয়েছে দমকা হাওয়া।

জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য মতে, জেলায় ৬৪২টি আশ্রয় কেন্দ্র ও ৩টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্যোগকালীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য ৫০টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধগুলোর ভাঙনরোধে জিও ব্যাগ প্রস্তুত রেখেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বরগুনায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ৯ হাজার ৬১৫ জন স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছেন। ঘূর্ণিঝড় মিধিলি মোকাবেলায় ৬ লাখ ৫০ হাজার নগদ টাকা, ৪৩০ মেট্রিไকটন চাল, ৯৬ বান্ডিল ঢেউটিন, ২ হাজার পিস কম্বল প্রস্তুত রাখা 🐷হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুত কর্মসূচি (সিপিপি) টিম লিডার জাকির হোসেন মিরাজ বলেন, বরগুনা উপকূলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে। শুক্রবার বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারী বর্ষণ হচ্ছে। দমকা হাওয়া অব্যাহত রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের 🍸আগে অতিরিক্ত বৃষ্টি হলে গাছপালার গোড়া নরম হয়ে যায়🎶। সবাইকে নিরাপদে থাকতে হবে।

বরগুনার জেলা প্রশ🅠াসক মোহা. রফিকুল ইসলাম জানান, সঙ্কেত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে স্থ๊ানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে আনা হবে। সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে জেলা প্রশাসন।

Link copied!