চট্টগ্রামে প্রতিপক্ষের রোষানജলে পড়ে বন্দর–পতেঙ্গা (চট্টগ্রাম–১১) আসনের আওয়ামী লীগের টানা চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য এমএ লতিফকে সেনাবাহিনীর হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বিকেল ৫টার পর তাঁকে নগরের পꦯূর্ব মাদারবাড়ির মালুম মসজিদ এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ক🍒রে একটি মাইক্রোবাসে করে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এমএ লতিফ এলাকাটির স্থানীয় একটি মসজিদে জুমার নামাজ 🎶পড়ে আসার পথে স্থানীয় বিএনপির নেতারা তাঁকে দেখে হট্টগোল শুরু করেন। পরে তিনি আত্মীয়ের বাসায় ফিরে আসেন। এ সময় ওই🗹 বাড়িতে গিয়ে কিছু লোকজন ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে।
এম এ লতিফের পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, পরিস্থিতি বেগতিক দেখে খবর দিলে সেনাবাহিনী এসে তাঁকে উদ্ধার করে। বর্তমানে ꦬতিনি𝕴 সেনাবাহিনীর হেফাজতে রয়েছেন।
চট্ট𒆙গ্রামের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক সভাপতি এম এ লতিফ। গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী 🍷হিসেবে জয়ী হন।
এ♒র আগে ২০০৮,২০১৪ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্ব❀াচনেও আওয়ামী লীগ থেকেই এমপি নির্বাচিত হন।
এদিকে ব♒ৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাত পৌনে ১টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির সদস্য নুরুল আজিম রনিকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বা💖হিনী।
রনি সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলে🍷র অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
বৈষম♊্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রামে বিক𓆏্ষোভরত ছাত্র–জনতার ওপরে হামলার ঘটনায় রনি আলোচিত।
আটকের বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের ফেসবুক দেওয়া এক পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের সহসমন্বয়ক মোসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ লেখেন, “চট্টগ্রামের ত্রাস সৃষ্টিকারী আওয়ামী সন্ত্রাসী নুরুল আজিম রনি এই মুহূর্তে চট্টগ্🎃রাম বিমানবন্দর দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আশপাশে যারা আছেন, তাঁরা এই সন্ত্রাসীকে ধরার ব্যবস্থা করুন।”