নওগাঁর বাজারে ফের বাড়তি ডিমের দাম। স্থানভেদে এক হালি লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকায়। ক্রেতারা বলছেন, বাজার ব্যবস্থার নিয়ন্ত্র🌃ণ সিন্ডিকেটের হাতে। যার কারণে রাতারাতি পণ্যের দাম বেড়ে যায়।
রোববার (১৩ আগস্ট) জেলার পৌরবাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা মরিচের দাম কেজি প্রতি ১৮০-২০০ টাকা, দেশি আদা ৪০০ টাকা ও ভারতীয় আদা ২৫০-২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া দেশি রসুন ২৫০-২৭০ টাকা ও ভারতীয় রসুন 𓂃২৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেড়ে প্রতি কেজি বি🌟ক্রি হচ্ছে ৬৮-৭০ টাকায়।
এছাড়া প্রতি কেজি টমেটো ২৮০-৩০০ টাকা, বেগুন প্রকারভেদে ৪০-৬০ টাকা, পেঁপে ৩৫-৪০ টাকা, করলা ৬০-৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, শুকনো মরিচ ৬০০-৬৫০ টাকা, লাউ ৫০-৬০ টাকা, ধনেপাতা ১৭০-২০০ টাকা, ঝিঙে ৫০-৬০ টাকা, প🔯টল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, কাঁকরোল ৪০-৫০টাকা, কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ ট𓆉াকা দরে।
মাংসের বাজার ঘুরে দেখা যায়, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা কেজিতে। খাসির মাংস ১০০০-১১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৮০ টাক💮া, পাকিস্তানি মুরগি ২৮০-৩০০ টাকা ও দেশি মুরগি ৪৫০-৪৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাছের বাজারে আকৃতি ভেদে রুই ২৫০-৩০০ টাকা, মৃগেল ২২০-২৫০ টাকা, ক🌸ার্প ২৫০-২৮০ টাকা, পাঙাশ ১৫০-১৮০ টাকা, তেলাপিয়া ১২০-১৫০ টাকা, কাতল ৪০০-৪৫০ টাকা, পাবদা ৪৫০-৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আকৃতি ভেদে ইলিশের কেজি ১০০০-১২০০ টাকা।
জেলার পৌর বাজারের খুচরা সবজি ব্যবসায়ী আমজাদ বলেন, “বাজারে সবজির দাম আরও বাড়তে পারে। বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সবজি নষ♛্ট হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ফলে, সরবরাহ কমে যেতে🔯 পারে।”
তবে ক্রেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। আল মামুন নামের এক ক্রেতা🍨 বলেন, “ভেবেছিলাম জিনিসপত্রের দাম কমবে। এখন দেখছি উল্টো। আসলেꦆ বাজার ব্যবস্থা সিন্ডিকেটের হাতে। সকালে যে জিনিসের দাম একরকম থাকে, সন্ধ্যায় বা পরদিন সেটির দাম বেড়ে যায়। এটা কোনোভাবেই ন্যায্য হতে পারে না।”