• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১, ১৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


দুই সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম দ্বিগুণ


নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ১৯, ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
দুই সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম দ্বিগুণ

নওগাঁয় হঠাৎ করে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম। দুই সপ্তাহ আগেও জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়। বর্তমানে সেই কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। গরমে ক্ষেত নষ𒊎্টের অজুহাতে মরিচের পাশাপাশি দাম বেড়েছে অন্য সবজিরও।

রোববার (১৯ মে) নওগাঁ পৌর পাইকꦆারি বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্🐬য জানা যায়।

কৃষক ও ব্যবসায়ীরা 🅷জানান, চাহিদায় তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় প্রায় প্রতিদিনই মর🥃িচসহ বিভিন্ন সবজির দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। আজ পাইকারিতে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ মানভেদে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। দুই সপ্তাহ আগে পাইকারিতে প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। মরিচের পাশাপাশি দাম বেড়েছে ঢ্যাঁড়স, করলা, পটোল, বেগুন, কাঁকরোলসহ বিভিন্ন সবজির।

পৌর কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পাইকারি বাজারের তুলনায় সেখানে প্রতি কেজি মরিচ মানভেদে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। পৌর কাঁচাবাজারে বিক্রেতারা প্রতি কেজি মরিচের দাম চাইছেন ২১০ থেকে ২২০ টাকꦯা। দুই সপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা 🔴মরিচ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।

এছাড়া প্রতি কেজি সজিনা (রায়খঞ্জ) ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৯০ টাকা,  বেগুন ৬০ টাকা, কচু (মঙ্গলচন্ডী) ১২০ টাকা ও আলু ৬০-ꦑ৭০ দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে, যা গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেশি।

এদিকে হঠাৎ আকাশচুম্🃏ꦰবী দাম শুনে বিক্রেতাদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ছেন অনেক ক্রেতা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত একমাস অনাবৃষ্টি ও তীব্র গরমের কারণে জেলার মান্দা, বদলগাছী ও নওগাঁ সদর উপজেলার অনেক নিচু এলাকার সবজিক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। এছাড়া অনেক সবজি ক্ষেতে মরিচসহ বিভিন্ন সবজির ক্ষতি হয়েছে। এ কারণে বাজারে চাহিদার তুলনায় মরিচ, পটোল, ঢ্যাড়সসহ বিভিন্ন সবজি🃏র সরবরাহ কমে গেছে তাই দাম বেড়েছে।

পৌর পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম বলেন, “গরম কারণে বাজারে মরিচস🤪হ বিভিন্ন সবজির সরবরাহ কমে গেছে। চ൲াহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় ১৪-১৫ দিনের ব্যবধানে মরিচের দাম প্রায় তিন গুণ বেড়েছে।”

পৌর পাইকারি বাজার সমিতির সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, “আগে প্রতি দিন বাজারে যেখানে ৫০ থেকে ৬০ মণ মরিচের আমদানি হতো, এখন সেখানে ২৫-৩০ মণ মরিচের আমদানি হচ্ছে। শুধু মরিচ নয়, সব ধরনের সবজিরꦇ সরবরাহ কমে গেছে। তীব্র গরমে ক্ষেতের সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এমন পরিসꦐ্থিতি দেখা দিয়েছে।“

শহরের লাটাপ⛄াড়া এলাকার বাসিন্দা আবু বক্কর বলেন, “গরমে গাছ নষ্টের অজুহাত দেখিয়ে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু এমন পরিস্থিতি তো এখনো🌌 তৈরি হয়নি যে বাজারে মরিচ পাওয়া যাচ্ছে না। চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ ঠিক আছে। তারপরও ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য সবজির দামও বাড়তি।”

Link copied!