ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছানো হলো না গোপালগঞ্জ সদরের পাঁচুরিয়া এলাকার💯 মাসুদ মিয়ার মেয়ে সুইটির।
রোববার (১৯ মার্চ) বাবার সঙ্গে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে সড়ক দুর্ঘট♏নায় নিহত হন তিনি।
জানা গেছে, সুইটি কিছুদিন আগে ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ সদরের পাঁচুরিয়া এলাকায় গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন। ꦉরোববা𓄧র সকালে ইমাদ পরিবহনের একটি বাসে করে বাবার সঙ্গে ঢাকায় ফিরছিলেন তিনি। মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কুতুবপুর এলাকায় পৌঁছালে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা মাসুদ মিয়া বেঁচে গেলেও প্রাণ হারিয়েছেন সুইটি।
দুর্ঘটনায় আহত মাসুদ মিয়া শিবচরের পাচ্চর ইসলামিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মেয়েকে হারিয়ে এখন তিনি বাক্রুদ্ধ। তিনি জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই ছিল তার মেয়ের একমাত্র স্বপ্ন। আদরের মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর থেকে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আহাজারি করছেন মাসুদ মিয়া।
মাসুদ মিয়া বলেন, “মাইয়াডারে ঢাকায় পৌঁছে দিতে ওরᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ লগে গেছিলাম। কিন্তু ঢাকায় আর পৌঁছানো হইল না। আඣমার আদরের মাইডা আমারে ছাইড়া না–ফেরার দেশে চইলা গেল। আমি মরে গিয়ে যদি মেয়েটা বেঁচে থাকত!”
এদিকে মেয়ের মৃত্যুর খবর শুনে গোপালগঞ্জের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। একমাত্র মেয়ের মৃত্যুর ক🅘থা মেনে নিতে পারছেন না সুইটির মা। মেয়ের মৃত্যুর কথা মনে পড়লে বার বার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন।
সুইটির মামা🃏 নুরু মিয়া বলেন, “আমার দুলাভাই একটি ওষুধ কোম্পানিতে নিরাপত্তরক্ষীর চাক🦄রি করেন। আমার একটাই ভাগ্নী। ওর বাবা সকালে মেয়েকে ঢাকায় পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন। সকাল দশটার দিকে আমাদের কাছে ফোন আসে আমার সুইটি আর নাই। দুলাভাইয়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। আমাদের এখান থেকে লোক গিয়েছে। বাবা আর মেয়েকে আনতে।”