প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকায় এসেই সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন কণ্ঠশিল্পী ডলি সায়ন্তনী। দ্বাদশ স🐭ংꦿসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) মনোনয়নে সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়ে পাবনা-২ আসনে ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন তিনি।
আনুষ্💎ঠানিক প্রচারণা শুরু না হলেও, বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সুজানগর ও আমিনপুরের সাধারণ লোকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসেন ডলি সায়ন্তনী। এ সময় সুজানগর উপজেলা পরিষদ ফটকে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেন স্থানীয়রা। পরে সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীনুজ্জামান শাহীনের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এ সময় নির্বাচনকে উৎসবমুখর ও সুষ্ঠু করতে পরস্পরকে সহযোগিতার অঙ্গীকার করেন তারা।
শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, “বাংলাদেশের নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে একটি মহল তৎপর। ভিন্ন দলের প্রার্থী হলেও ডলি সায়ন্তনীকে নির্বাচনের মাঠে সুশৃঙ্খল পরিবেশ উপহার দেওয়ার মধ্য দিয়ে একটি অবাধ নির্বাচনের চিত্র বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা হবে। নির্বাচনে নিজের দলের হয়ে তো অবশ্যই ভূমিকা রাখতে হবে, একই সঙ্গে ডলি সায়ন্তনী বা ভিন্ন দলের কোনো প্রার্থী যেকোনো ধরনের সহায়তা চাইলে আমরা তাকে সেটুকু দেওয়ার চেষ্টা করব🧸।”
শুভেচ্ছা বিনিময় শেষཧে ডলি সায়ন্তনী সুজানগর উপজেলার বিভিন্ন পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় স্থানীয়দের অনুরোধে গানও গেয়ে শোনান তিনি।
বিকেলে আমিনপুর থানার ভাটিকয়া গ্রামে গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ কর💜েন।
ডলি সায়ন্তনী বলেন, “প্রার্থিতা বাতিল হওয়ার পর আমি এলাকার মানুষের ফোনে সাহস পেয়েছি, তার চেয়েও বেশি ভালোবাসা পেলাম এখানে সবার কাছে এসে। এতো সহজে তারা আমাকে আপন🅘 করে নেবেন, ভাবতে পারিনি।🔯”
ডলি সায়ন্তনী আরও বলেন, “এলাকাবাসীর এই ভালোবাসাই আমার শক🍬্তি। তাদের ভালোবাসায় নির্বাচনে আমি বিজয় নিয়ে আশাবাদী।”
এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর ক্রেডিট কার্ডসংক্রান্ত খেলাপি ঋণ জটিলতায় ডলিওর প্রার্থিতা বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং অফিসার। ঋণ পরিশোধ করে ইসিতে আপিল করলে গত ১০ ডিসেম্বর প্রার্থিতা ফিরে পান তিনি।