নোয়াখালীর হাতিয়ায় ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত ২০০ পরিবারের মধ্যে নগদ অরᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্থ বিতরণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেলে চানন্দী ইউনিয়নের দরবেশ বাজারে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুব𝐆ুর রহমান নগদ ১২ লাখ ১৪ হাজার টাকা🌞 তুলে দেন।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় রেমালে হাতিয়া উপজেলা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গৃহ হারিয়ে বহু পরিবার ༺খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেℱ।
বিকেলে জাফরসহ ২০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পার্টিসেপেটারি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক (প্রান) ও অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের 💃উদ্যোগে স্টার্ট বাংলাদেশের সহায়তায় নগদ ১২ লাখ ১৪ হাজার টাকা তুলে দেন জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান।
প্রানের প্রধান নির্বাহী নুরুল আলম মাসুদ বলেন, “২০০ জনকে ৬ হাজার টাকা করে এবং ঘরে প্রতিবন্ধী আছে এমন ৭ জনকে দ🍸ুই হাজার মোট ১২ লাখ ১৪ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে আগামীতেও এমন সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তবে, ঈদের আগে হাতিয়ার ৭১৩টি পরিবারে ৩৪ লাখ ৫০ হাজার নগর ও আরও ১০ লাখ টাকার অত্যাবশীয় সেব বিতরণ করা হবে।”
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, “ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারমধ্যে নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নসহ নিম্নাঞ্চল এဣবং চানন্দী ইউনিয়নের মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে কষ্টে জীবনযাপন করছেন। সহায়তা অব্যাহত রাখছি।”
এসময় জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মো. শাহাদাত হোসেন, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের প্রোগ্রামের অফিসার মো. হামিদুল ইসলাম, জিহান সোহানা নাবি, চানন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আজহার উদ্দিন, বীর মুক্তিযไোদ্ধা ফজলুল হম বাদল, নোয়াখালী প্রেসক্লাবেরর সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের মঞ্জু ও চানন্দী ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।