• ঢাকা
  • শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪, ১৫ ভাদ্র ১৪৩১, ২৪ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ছাত্রদের চাপে ছুটি নিয়ে ঝিনাইদহ ছাড়লেন জেলা প্রশাসক


ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৪, ০৮:৩৮ পিএম
ছাত্রদের চাপে ছুটি নিয়ে ঝিনাইদহ ছাড়লেন জেলা প্রশাসক

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের আন্দোলনের মুখ🍸ে তিন দিনের𒁃 ছুটি নিয়ে কর্মস্থল ছাড়লেন ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম।

রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জেলা প্রশাসকের দুর্নী🐼তি, দলীয়করণ, ঘুষ–বাণিজ্য ও অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য পাচারের অভিযোগ এনে তার কার্যালয় ঘেরাও🐭 করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট দুর্নীতির অভিযোগ তু🌠লে ধরেন। ছাত্রদের তোপের মুখে তিনি ৩ দিনের ছুটির আবেদন করে কর্মস্থল ত্যাগ করেন।

এরপর ছাত্ররা ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার আজিম উল আহসানের সঙ্গে দেখা ⛎করে সদর সার্কেলে কর্মরত অতিরিক্ত পুলি🌞শ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও সদর থানার এসআই ফরিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ এনে তাদের অপসারণের দাবি জানান। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের ঝিনাইদহ থেকে সরিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন পুলিশ সুপার।

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপদেষ্টা সাকিব আল হাসান, সমন্বয়ক আবু হুরায়রা, সাইদুর রহমান, এলমা খাতুন, রত✃্না খাতুন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি এস এম সোমেনুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহেদ আহমেদ, ছাত্রদল নেতা ইমরান হোসেন ও বখতিয়ার মাহমুদসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

আবু হুরায়রা বলেন, “এস এম রফিকুল ইসলাম ২০২৩ সালের ৩ এপ্রিল ঝিনাইদহে জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদানের পর থেকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে যোগসাজশে দুর্নীতি, দলীয়করণ, ঘুষ-বাণিজ্য করে আসছিলেন। ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতাল, কালেক্টরেট স্কুলে শিক্ষক নিয়োগসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। সর্বশেষ অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য নানাভাবে পাচার করছিলেন। এসব বিষয়ে তাদের কা🐼ছে অভিযোগ থাকায় তারা ওই কর্মকর্তার অপসারণ চেয়েছেন।”

হুরায়রা আরও বলেন, এ ছাড়া পুলিশের দুই কর্মকর্তা সব সময় ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার অপব্যℱবহার করতেন বলে অভিযোগ আছে। এ কারণে তাদেরও অপসারণ দাবি করেছেন ছাত্র-জনতা।

এ বিষয়ে বক্তব্যের জন্য জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলামের মোবাইলে কল করা হলে সেটি বন্ধ 🍸পাওয়া যায়। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচাল🌞ক রথীন্দ্র নাথ গণমাধ্যমকে বলেন, জেলা প্রশাসক ৩ দিনের ছুটি চেয়ে কমিশনারের কাছে আবেদন দিয়ে চলে গেছেন।

Link copied!