• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কমছে তিস্তার পানি, ভাঙন আতঙ্কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ কয়েক’শ পরিবার


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ২০, ২০২৩, ০৫:১২ পিএম
কমছে তিস্তার পানি, ভাঙন আতঙ্কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ কয়েক’শ পরিবার

কুড়িগ্রামে কমতে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। তবে, পানি কমায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। এতে হুমকিতে রয়েছে রাজারহাটের খিতাব খাঁ সরকারি প্🍸রাথমিক বিদ্যালয়সহ কয়েক’শ প🅷রিবার।

স্থানীয়রা জানান, তিস্তা নদীতে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন তীব্র হয়ে উঠেছে । গত তিন মাস ধরে দফায় দফায় ভাঙছে তিস্তা। এর মধ্যে শুধু খিতাবখাঁ গ্রামেই ৩০টি পরিবারের ভিটে-মাটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অন্যান্য ৪টি গ্রামসহ এর সংখ্যা ৫০ এর ওপরে। এছাড়া উপজেলার ঘড়িয়ালডাঁঙ্গা ইউনিয়নের খিতাবখাঁ, গতিয়াশাম ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের চতুরা, রামহরি এবং🔥 কালিরহাট গ্রামের ফসলি জমি ও গাছপালা বিলীন হয়ে গেছে।

এদিকে অব্যাহত নদী ভাঙনে উপজেলার বিদ্যানন্দ ও ঘড়িয়ালডাঁঙ্গা ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামের শতাধিক বসতভিটা൩সহ কালিরহাট বাজার, বুড়িরহাট বাজার, কালিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খিতাবখাঁ সরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়, চর খিতাবখাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গতিয়াশাম কমিউনিটি ক্লিনিক এবং দুই ইউনিয়নের ৪টি মসজিদ ও ২টি মন্দির হুমকির মুখে পড়েছে।

খিতাবখাঁ গ্রামের গ🌌ৃহহারা আব্দুস ছাত্তার বলেন, “ত্রাণের আশা করি না। সরকারের কাছে হামার দাবী নদী ভাঙন বন্ধে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হোক।”

একই গ্রামের ভবেশ চন্দ্⛦র বলেন, “এই গ্রামের তিন থেকে চার কিলোমিটারের ম🧸ধ্যে কোনো স্কুল নাই। খিতাবখাঁ স্কুলটা নদীত গেইলে এই গ্রামের অনেক ছাওয়া-পোয়ার পড়ালেখা বন্ধ হইবে।”

স্থানীয় ইউপি সদস্য মামুন মণ্ডল বলেন, “ভাঙন রোধে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়📖ন করা এলাকার হাজার হাজার মানুষের প্রাণের দাবি। খিতাবখাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদী গর্ভে গেলে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।”

Link copied!