• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন


গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২৩, ০৫:১৩ পিএম
ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

গোপালগঞ্জ শহরের পোস্ট অফিস মোড়ের ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হে♛লথকেয়ার ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিꦆ গঠন করা হয়েছে।

র🍌োববার (৯ জুলাই) শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ইমদাদুল হককে প্রধান করে জেলা সিভিল সার্জন নিয়া🐼জ মোহাম্মদ এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সিভিলꦕ সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে সরেজমিনে তদন্ত করে সিভিল সার্জন বরাবর প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে♍ অভিযোগ প্রমাণিত হলে ক্লিনিক ও চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গত সোমবার (৩ জুলাই) রাত ৮টার দিকে নাকের পলিপাসজনিত সমস্যা নিয়ে গোপালগঞ্জ শহরের পোস্ট অফিস মোড়ের ডিজিটাল ডায়াগন♎স্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকে ভর্তি হন হাফিজুর চৌধুরী (৪২) নামের এক ব্যক্তি। ভর্তির পর হাফিজুরকে অপারেশনের জন্য ১১টি পরীক্ষা করানো হয়। তখন প্রতিটি পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। রিপোর্ট ঠিক থাকায় ওইদিন রাত সাড়ে ১১টার দিকে নাকের পলিপাসের জন্য অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হাফিজুরকে। সেখানে নেওয়ার পর হাফিজুরকে আ্যনেস্তেসিয়া ইনজেকশন পুশ করেন ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক হিরম্ব রায় ও গোলাম সরোয়ার।

আ্যনেস্তেসিয়া পুশ করার পর মারা যান হাফি♒জুর। বিষয়টি কেউ বুঝে ওঠার আগেই স্বজনদের কাছে চিকিৎসার কথা বলে নিজেরা আ্যম্বুলেন্স ভাড়া করে কৌশলে খুলনার একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায় ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হেলথকেয়ার ক্লিনিক কতৃপক্ষ। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত দেখে রোগীকে ফেরত পাঠান।

এ নিয়ে মৃতের স্বজনরা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ 𒀰তুললে কয়েক দফায় মিমাংসার জন্য শালিস বৈঠকে বসা হয়। বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মোটা টাকার অফারও দেওয়া হয় মৃতের স্বজনদের। এ খবর জানাজানি হওয়ার পর শহরজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃ🐭ষ্টি হয়। পরে স্বজনদের অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর  বিষয়টি নজরে আসে জেলা সিভিল সার্জনের।

Link copied!