নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় পবিত্র ঈদুল ফিতরে জামাতের স্থান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভ🌞য় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকালে উপজেলার রোয়াইলবাড়ি আমতলা ইউনিয়নের কেরাদীꦕঘি গ্রামে দুই পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে কেরাদীঘি গ্রামের সরবুল মিয়া (৪৩), বাবু (২০), বাদল (৩৫), খায়রুল (২৪), সোহাগ (২০), আবেদ আল𓂃ী (৩০), শহীদুল্লাহ (৩৫), সোহেল রানা (২৪) আসাদ (৩৫) ও চেংজানা গ্রামের কামরুলকে (৪০) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডꦦা. অরূপ সরকার তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কেরাদীঘি গ্রামের পুরাতন ঈদগাহ মাঠে ঈদের নামাজ পড়তে চান গ্রামের সরবুল, খায়রুল, বাদলসহ বেশ কয়েকজন। অপরদিকে, যাতায়াতের রাস্তার সমস্যার কথা বলে গ্রামের মসজিদের মাঠে নামাজ পড়তে চান ছাদেক, সিদ্দিক, হেলালসহ একটি পক্ষ💦। এ নিয়ে কিছুদিন আগে গ্রামে শালিসও হয়েছিল। কিন্তু ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জামাতের স্থান নিয়ে কেরাদীঘি গ্রামবাসীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষের রূপ নেয়। এসময় দুই পক্ষের লোকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ৩০ জনের মতো আহত হন।
আমতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য𝓀 নূরে আলম কাজল জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় স্থানীয়রা ঠিকভাবে ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেননি। খবর পেয়ে কেন্দুয়া থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। পরে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হ💫য়।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশജ মোতায়ন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্ব𝓰াভাবিক আছে।