• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম, ভোগান্তিতে নগরবাসী


চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ২৭, ২০২৪, ০৪:০৯ পিএম
তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম, ভোগান্তিতে নগরবাসী

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রামের🎃 বেশির ভাগ এলাকা। সকাল থেকে টানা বৃষ্টির কারণে হাঁটু থেকে বুক পরিমাণ পানি উঠেছে অনেক এলꦺাকায়। এতে বিপাকে পড়েছেন জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া সাধারণ মানুষ।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরে নগরীর বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চকবাজার, কাতালগঞ্জ, বাকলিয়া, কাপাসগোলা ও বাদুরতলা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মূল সড়কগুলো হাঁটু থেকে কোমর কিংবা অনেক স্থানে বুক সমান পানিতে ডুবে গেছে। সড়কের পাশের অধিকাংশ দোকানপাট সব বন্ধ রয়েছে। অনেক দোকান পানিতে তলিয়ে গে👍ছে। এসব এলাকার সড়কে গণপরিবহন একেবারেই নেই।

এদিকে, পানিতে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় গণপরিবহনের সংখ্যা একেবারেই কম। ফলে রিকশায় অতিরিক্ত ভাড়ꦿা গুনে অর্ধভেজা হয়ে গꦏন্তব্যে যেতে হচ্ছে যাত্রীদের। এছাড়া, ভারী বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া চলমান থাকায় নগরের অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী।

শাহেদুল হক নামের এক যাত্রী বলেন, “চকবাজার থেকে বহদ্দারহাট টেম্পু ভাড়া পাঁচ টাকা। কিন্তু এখন জলাবদ্ধতার অযুহাতে ১৫ টাকা আদায় করা হচ্ছে। রিকশা ভাড়া চাচ☂্ছে ১০০টাকা। তাই বাধ্য তিনগুণ ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যেত📖ে হচ্ছে।”

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে একাধিক প্রকল্পে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ব্𒈔যয় হয়েছে আট হাজার কোটি টাকা। এত টাকা ব্যয় হলেও সামান্য বৃষ্টিতে ডুবে যাচ্ছে চট্টগ্রাম। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন নগরবাসী।

তাসলিমা বেগম নামের এক চাকরিজীবী বলেন, “সামান্য বৃষ♕্টির পানিতেই রাস্তাঘাট ডুবে যায়।ꩲ এত টাকা খরচের কোনো সুফল জনগণ পাচ্ছে না।”

হালিশহরের বাসিন্দা বেসর🔥কারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আব্দুল মান্নান বলেন, “বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট সব পানির নিচে। রিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা চালকরাও অতিরিক্ত ভাড়া চাইছেন। বৃষ্টিতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন চট্টগ্রাম নগরবাসী। মুষলধারে বর্ষণের কার𝓡ণে সড়কে যানবাহন কম চলাচল করছে। এ জলাবদ্ধতায় অফিসে যাওয়াটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।”

বহদ্দরহ♒াট এলাকার বাসিন্দা এস এম গিয়াস উদ্দিন বলেন, “সকালে কোমর পানিতে অফিসে যেতে হয়েছে। সারা বছর দেখি খালে কাজ চলছে। কিন্তু এই কাজের কোনো সুফল পেলাম না।”

Link copied!