• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ডান্ডাবেড়ি পরে বাবার জানাজায় ছাত্রদল নেতা


পটুয়াখালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৪, ২০২৪, ০৯:০৫ এএম
ডান্ডাবেড়ি পরে বাবার জানাজায় ছাত্রদল নেতা
ডান্ডাবেড়ি পরে বাবার জানাজায় ছাত্রদল নেতা মো. নাজমুল মৃধা। ছবি : সংগৃহীত

প্যারোলে মুক্তি൲ পেয়ে ডান্ডাবেড়ি পরা অবস্থায় বাবার জানাজায় অংশ নিয়েছেন ছাত্রদল নেতা মো. নাজমুল মৃধা। সময় সংক্ষিপ্ত হওয়ার কারণে নির্ধারিত জানাজার আগেই আয়োজন করা হয় বিশেষ জানাজার।

শনিবার (১৩ জানুয়ারি) বেলা তিনটার দিকে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম সুবিদখালী গ্রামে ওই জা𒁃নাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার সময় নাজমুলের হাতকড়া খুলে দেওয়া হলেও খোলা হয়নি পায়ের ডান্ডাবেড়ি।

মো. ܫনাজমুল মৃধা পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। জানাজা শ🍸েষে তাকে আবার পটুয়াখালী জেলা কারাগারে পাঠায় পুলিশ।

পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ ডিসেম্বর রাতে বাড়ির সামনে থেকে নাজমুলকে আটক করে পুলিশ। পরে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। সেই থেকে নাজমুল কারাগারে। গত শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে নাজমুলের বাবা দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য মোতালেব হোসেন মৃধা (৬৭) বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এরপর পরিবারের আবেদনে বাবার জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য শনিবার দুপুর ১টা থেকে ৫টা পর্যন্ত নাজমুলকে প্যারোলে মুক্তি দেন আদালত। বিকেল সাড়ে ৩টায় জানাজার সময় পুলিশ হাতকড়া খুললেও ডান্ড🦹াবেড়ি রেখে দেয়। পরে বিকেল সাড়ে ৪টায় স্থানীয় সুবিদখালী সরকারি রহমান ইসহাক মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে মোতালেব হোসেনের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

নাজমুলের বড় ভাই রাসেল মৃধা বলেছেন, “আদালত প্যারোলে নাজমুলকে ৫ ঘণ্টার জন্য মুক্তি দেন। তবে জানাজাসহ পুরোটা সময় তাকে ডান𓆏্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখে পুলিশ। নাজমুল এমন কোনো দাগি দুর্ধর্ষ আসামি নয় যে, তাকে ডান্ডাবেড়ি পায়ে বাবার জানাজায় অংশ নিতে হবে। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।”

এ বিষয়ে মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, আদালত শর্তসাপেক্ষে নাজ⛄মুলকে প্যারোল দেন। হাতকড়া খোলা হলেও নিরাপত্তার স্বার্থে তার ডান্ডাবেড়ি রেখে দেওয়া হয়।

Link copied!