• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


থানায় আটকে রেখে নির্যাতন, ওসিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা


নোয়াখালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১৫, ২০২৪, ০২:০৭ পিএম
থানায় আটকে রেখে নির্যাতন,  ওসিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নোয়াখালীর সুধারাম মডেল থানার ꦍভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনিসহ সাত পুলিশকে আসামি করে আদালতে মামলা করেছেন এক আইনজীবী।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন সুধারাম থানার পরি🅰দর্শক (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান পাঠান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপু বড়ুয়া, মো. কামাল হোসেন, সহকারী উপ-♎পরিদর্শক (এএসআই) আবু তালেব, কনস্টেবল মো. রাসেল ও থানার মুন্সি রুবেল বড়ুয়া।

বুধবার (১৪ আগস্ট) জেলা ও দায়রা জজ🍒 ফজলে এলাহীর আদালতে আইনজীবী মিনারুল ইসলাম মিনার (৩৫) বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আদালত আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাত বছর বয়সী এক শিশুকে আসামি করে সুধারাম মডেল 💛থানায় একটি মামলা রুজু হয়। মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মিনারুল ইসলাম মিনার আদালতে শিশুটির জামিন আবেদন ও মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। 

এ সময় শিশুকে আসামি করায় আদালত সুধারাম মডেল থানার ওসি মীর জাহ๊েদুল হক রনিকে সশরীরে হাজির করে তিরষ্কার করেন। আদালতে শিশুর পক্ষে আইনজীবী হিসেবে তিনি মামলা পরিচালনা করায় ওসি তার ওপর প্রতিহিংসা লালন করেন। এ ছাড়া বিপদে ফেলে অপমানের চেষ্টা করেন।

এজাহারে আরও বলা হয়েছে, ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে করা এক মামলায় মিনারুল ইসলাম মিনারের মামা আবদুল করিম মুক্তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মিনার তার মামাকে দেখতে থানায় গেলে তাকে আটক করে শারীরিক নির্যাতন চালায় পুলিশ। তার পরিবারের সদস্যরা দেখা করতে গেলে তা꧟দের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন পুলিশ সদস্যরা। ঘুষের টাকা দিতে না পারায় তাকে একটি মামলায় আসামি করে আদালতে চালান করা হয়। এ ছাড়া রিমান্ড আবেদন না করার শর্তে তাদের থেকে ২০ হাজার টাকা আদায় করেন এসআই কামাল হোসেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে সুধারা🔜ম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর ♎জাহেদুল হক রনির ফোনে কল করা হলে ফোন রিসিভ করেন সুধারাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান পাঠান।  তিনি বলেন, ওই আইনজীবী একটি মামলার আসামি এটা সত্য। তবে এ ছাড়া আইনজীবীর করা সব অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা দাবি করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা। 

Link copied!