টাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মিছিলে হামলার অভিযোগে সাবেক কৃষিমন🍰্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকসহ ১১৭ জনের নামে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২০০-২৫০ জন🅘কে।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে জানানো হয়, বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ওত কর্মকর্তাকে এফআইআর হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মধুপুর থানা আমলী আদালতে এই মামলা করা হয়। বিচারক পশুপতি বিশ্বাস মামলাটি আমলে নিয়ে পরে আদেশের জন্য রাখেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র🌞 আন্দোলনের সম𝔉য় মিছিলে হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে। মধুপুর উপজেলার মালাউড়ী গ্রামের ছানোয়ার হোসেনের ছেলে জাহিদ হাসান বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
মামলায় সাবেক কৃষিমন্ত্রী ছাড়াও মধুপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, মধুপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, সাবেক মেয়র 𓃲মাসুদ পারভেজ, কুড়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেলাল, আউশনারা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা, মধুপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ সজীবসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ৪ আগস্ট বিকেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্থানীয় সমন্বয়কদের নেতৃত্বে মধুপুর হাসপাতালের সামনে থেকে একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি মধুপুর বাসস্ট্যান্ডে আনারস চত্বরে পৌঁছলে সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের হুকুমে অন্য আসামিরা ছাত্র-জনতার ওপর দা-কুড়াল ও লাঠিসোটাসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে মামলার বাদীসহ বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত 🦩হন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এম এ মালেক আদনান জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মধুপুরে ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলার অভিযোগে দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় মামলাটি করা হয়েছে। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বাদীর জবানবন্দী রেকর্ড 🎶করেছেন। পরে মামলাটি মধুপু💟র থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এফআইআর হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।