• ঢাকা
  • শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঈদ ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে দর্জিপাড়ায়


রিজাউল করিম, সাতক্ষীরা
প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২৪, ০৩:০৪ পিএম
ঈদ ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে দর্জিপাড়ায়
দর্জিপাড়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। ছবি : প্রতিনিধি

পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাতক্ষীরার দর্জিরা। আধুনিকতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে মনের মতো ডিজাইনের পোশাক বানাতে দর্জিপাড়ায় ভিড় করছে মানুষ। গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে কাপড় হাতে ব্🐷যস্ত মাস্টার ও♉ কারিগররা।

সোমবার (২৪ মার্চ) সরেজমিনে সাতক্ষীরা শহরের নিউ মার্কেটসহ পাশে দর্জিপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, কেউ কেউ সিট কাপড় কাটছেন, কেউ গ্রাহকদের মাপ নিচ্ছেন, কেউ আবার জামাকাপড় সেলাই করতে ব্যস্ত। ঈদ সামনে রেখে রোজার এই মাঝামাঝি সജময়ে যেন তাদের দম ফেলার সময় নেই।

কাটিং মাস্টাররা বলছেন, “কাজের অর্ডার এখন পর্যন্ত ভালো। আশা করছি দিন দিন অর্ড💎ার আরও বাড়বে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পোশাক সরবরাহ করতে ২০ রমজানের আগেই অর্ডার নেওয়া বন্ধ করতে হবে।”

ন𒁏িউ মার্কেটের টেইলার্সের কারিগর মিলন বলেন, “গতবারের মতো এবারও আমাদের অর্ডার বেশি। ঈদের এই সময়টা আমদের অর্ডার বেশি আসে। রাত ꧒জেগে কাজ করতে হচ্ছে খাওয়া ঘুমের সময় পাচ্ছি না কাজের চাপে। ঈদের দিন সকাল পর্যন্ত কাজ চলে। আর জামাকাপড় ডেলিভারিও করি।

কাটিং মাস্টার ইদ্রিস সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “কাজের অর্ডার ভালোই আসছে। সারা বছরের কাজের চেয়ে ঈদের সময়ে কাজের চাপ বেশি থাকে। এই সময়টায় আমরা একটু বাড়তি ইনকাম ꦕকরি। এই সময়টা আমাদের একটু চাপের মধ্যে দিয়ে যায়।”

দর্জিপাড়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। ছবি : প্রতিনিধি

এদিকে আগের তুলনায় এখন দর্জির দোকানে কাজ কমে গেছে বলে জানিয়েছেন অনেকে। তাদের দাবি, নতুন নতুন ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে বিভিন্ন ডিজাইনের রেডিমেড পোশাক থাকায় অনেকে এখন দর্জির কাছে আ𒅌সেন না। আবার মজুরি না বাড়൩ার কারণে অনেক কারিগর তাদের পেশা পরিবর্তন করেছেন।

নিউ মার্কেটের এক টেইলার্সের কারিগর হাসিনা বেগ🍌ম। সংবাদ প্রকাশকে তিনি বলেন, “আজকাল সবাই রেডিমেড জামাকাপড় কিনে পরিধান করে। খুব হাতে গোনা কিছু🥀 মানুষ তৈরি করা জামাকাপড় পরে। তবে ঈদে মোটামুটি ভালোই কাজ হচ্ছে আমাদের।”

নবরূপা লেডিস টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “বর্তমানে কাস্টমার নতুন নতুন ডিজাইন বলে, আমরা সেই অনুযায়ী কাজ করি। বিভিন্ন ডিজাইনে জামা তৈরি করি আমরা। আমাদের টেইলার্সে প্রতি পিস প্যান্ট সেলাই ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সালোয়ার কামিজ ৩০০ টাকা, ব্লাউজ ১৫০ টাকা, ব্লাউজ (সুতি) ১২০ টাকা, পেট🐎িকোট ২০০ টাকা, ম্যাক্সি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, গাউন ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা, বোরকা ৮০০ থেকে ১🍷২০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।”

Link copied!