দক্ষিণꦬ কেরানীগঞ্জে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বাসের ধাক্কায় প্রাইভেটকারে থাকা নিহত একই পরিবারের ৪ জনের মধ্যে ৩ জনকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের নন্দনকোনা গ্রামে কবরস্থানে দাফন করা🌊 হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে নন্দনকোনা গ্রামের বাসিন্দা🐼 ও দুর্ঘটনাকবলিত প্রাইভেট কারের মালিক নুর আলমের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪০), তার বড় মেয়ে ইসরাত জাহান ইমু (২৪), ছোট মেয়ে রিহারকে(১১) আমেনা আক্তারের বাবার বাড়ির সামাজিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আর আমেনা আক্তারের নাতি শিশু আইয়াজ হোসেনর (২) মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীতে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনায় প্রাইভেটকা༒রে থাকা আইয়াজের মা অনামিকা ও বাবা নূর আলম সোহান গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আইয়াজে꧑র ফুপু ও গাড়ির চালককেও গুরুতর 💙আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে বেপরোয়া যাত্রীবাহী বেপারী পরিবহনের বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহী শিশু মো. আবদুল্লাহ (৭🦄) নিহত হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে শুক্রবার সন্ধ্যায় মারা গেছেন আব্দুল্লার মা রেশমা আক্তার (২৬) । মোটরসাইকেটি চালাচ্ছিলেন রেশমার স্বামী সুমন মিয়া।
নিহত আমেনা আক্তারের স্বামী ইকবাল হোসেন জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টা𓆉র দিকে গোপালগঞ্জে তাঁর ভায়রার মৃত্যর চার দিনের মিলাদের🧸 আয়োজনে যাচ্ছিলেন পরিবারের সদস্যরা। দুপুর ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর এক সদস্যের ফোনে সংবাদ পান তিনি।
এদিকে নিহত রেশমার বাবা মালেক ফকির বলেন, রেশমা মগবাজারের বাসা থেকে স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে মোটরসাইকেলে আমার ছোট মেয়ের বিয়েতে অংশ ཧনিতে মাদারীপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। পরে দুর্ঘটনায় নিহত হয় মেয়ে ও নাতি। মরদেহ নিয়ে মাদারীপুর⭕ে গেছেন তারা।
এরআগে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। জানা যায়, সেতুর টোল পরিশোধের জন্য মাওয়ামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মাইকᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্রোবাস, একটি প্রাইভেট কার ও একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় ঢাকা-কুয়াকাটা পথে চলাচলকারী বেপারী পরিবহনের একটি বাস। এতে হতাহতের ঘটনাꦺ ঘটে।