• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সুচিত্রা সেনের বাড়িতে স্মৃতি সংগ্রহশালা না হওয়ায় ক্ষোভ


পাবনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৭, ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম
সুচিত্রা সেনের বাড়িতে স্মৃতি সংগ্রহশালা না হওয়ায় ক্ষোভ
সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ির সামনে সাংস্কৃতিক কর্মীরা। ছবি : সংগৃহীত

শ্রদ্🐭ধা নিবেদন, আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পাবনায় মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পꦑালিত হয়েছে। তবে দীর্ঘদিনেও সুচিত্রা সেনের বাড়িতে স্মৃতি সংগ্রহশালা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পাবনার সাংস্কৃতিক কর্মীরা।

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় শহরের হেমসাগর লেনে মহানায়িকার স্মৃতি বিজড়িত পৈতৃক বাড়িতে সুচিত্রা সেনের আবক্ষ ভাস্কর্যে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স🐭াংস্কৃতিক কর্মীরা।ꩲ এ সময় তার আত্মার শান্তি কামনায় দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

পরে সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। ꦕপরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ড. নরেশ মধুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এ বি এম ফজলুর রহমান, পরিষদের সহ-সভাপতি ফরিদুল হ♔ক, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট পাবনার সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মাজহার প্রমুখ।

সভায় পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এ বি এম ফজলুর রহমান বলেন, “সুচিত্রা সেন পাবনা তথা উপমহাদেশের একজন গর্ব, পাবনার সন্তান। অত্যন্ত দুঃখের বিষয় তার প্রয়াণের ১০ বছর পার হলেও এখানে সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংগ্রহশালা হবার কথা ছিল সেটি আজও বাস্ত🃏বায়ন হয়নি। আজ তার প্রয়াণ দিবসে আমরা দাবি জানাই অতি দ্রুত যেন বাড়িটিতে সংগ্রহশালা করা হয়। তা না হলে পাবনার সাংস্কৃতিক কর্মীরা আবারও আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।”

সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ড. নরেশ মধু বলেন, “পরিষদের পক্ষ থেকে কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। একটি গবেষণাপত্র বের 🐟করার পরিকল্পনা করেছি।”

পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিক বলেন, “সরকারি প্রক্রিয়াটা একটু জটিল। এই বাড়িটি উন্নয়নের জন্য একটি প্যাকেজ নেওয়া হয় তখন ৮টি প্রতিষ্ঠান ছিল সেই প্যাকেজে। এখন বাড়তে বাড়তে ২১টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে সেই প্যাকেজ প্রকল্পে। স♔েটির কাজ মোটেই এগুচ্ছে না। এখন একটিই কাজ হলো যদি এই বাড়িটিতে উন্নয়ন করতে হয় তাহলে ওই প্যাকেজ থেকে সুচিত্রা সেনের বাড়িটিকে বাইরে নিয়ে আলাদা প্রকল্প করতে হবে। তাছাড়া বিকল্প কিছু দেখি না। ২০১৪ সালে বাড়িটি উদ্ধার হয়েছে, অনেকౠ বছর হয়ে গেলো। এখনও বাড়িটিতে তেমন কিছুই হয়নি। কিন্তু দিনে দিনে বাড়িটি নষ্ট হচ্ছে। সরকারের প্রতি মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ আছে বাড়িটি উন্নয়ন করতে। কিন্তু সেটি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেই।”

Link copied!