• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সড়ক বিভাগের লোগো লাগানো গাড়িতে ছিল ৭ লাখ ইয়াবা


কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ২০, ২০২৪, ০৩:৪৬ পিএম
সড়ক বিভাগের লোগো লাগানো গাড়িতে ছিল ৭ লাখ ইয়াবা
সড়ক বিভাগের লোগো লাগানো গাড়ি। ছবি : সংগৃহীত

কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ হতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত আত্মসমর্পণ করা ইয়াবাকারবারি আবদুল আমিনকে (৪০) তার ৩ সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব💛-১৫। এসময় তাদের বহনকারী সড়ক বিভাগের লোগো লাগানো বিলাস বহুল (এসইউভি) পাজারো গাড়ির পেছনের সাইডে রাখা অবস্থায় ৭ লাখ ইয়াবা জব্দ করা হয়। জব্দ করা ইয়াবার বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকারও অধিক।

রোববার (১৯ মে) রাতে ইয়াবা পাচারকালে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়ন সংলগ্ন মেরিন ড্রাইভের🐠 পাটুয়ারটেক এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন, টেকনাফের পৌরসভার ডেইল পাড়া গ্রামের হাজী মোহাম্মদ আলীর পুত্র আব্🌜দুল আ🍌মিন (৪০), টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল গ্রামেন আবু সৈয়দের ছেলে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ (৩৫), একই গ্রামের মৃত মোহাম্মদ কাশেমের ছেলে নুরুল আবসার (২৮) ও টেকনাফের ডেইল পাড়া গ্রামের মৃত দীল মোহাম্মদের ছেলে জাফর আলম (২৬)।

আব্দুল আমিন মাদককারবারি ইয়াবা সম্রাট ও পার্শ্ববর্তী দেশ হতে মাদক চোরাকারবারির অন্যতম হোতা। ܫএছাড়া টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু সৈয়দের ছেলে।

এক সংবাদ সম্মেলনে এস꧑ব তথ্য জানিয়েছেন র‍্যাব-১৫ এর উপ-অধিনায়ক মেজর শরিফুল আহসান।

শরিফুল আহসান জানান, আটক আবদুল্লাহর বাবা আবু সৈয়দের মালিকানাধীন বিলাসবহুল গাড়িতেটিতে সড়ক ও জনপদꦫ অধিদপ্তরের লোগো লাগানো ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখকে🌳 ফাঁকি দিতেই ইয়াবা কারবারিরা এই পন্থা অবলম্বন করেছিল।

আ🐎ত্মসমর্পণ করা ইয়াবা কারবারি আবদুল আমিনের বিরুদ্ধে কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন থানায় ১১টির অধিক মামলা রয়েছে। তার ভাগ্নে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিরুদ্ধে দুইটি মামলা রয়েছে। নুরুল আবসারে একটি মাদক মামলা আছে। এছাড়া জাফর আলমের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় নারী ও নির্যাতন দমন আইনে দুইটি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।

র‍্যাব আরও জানায়, মিয়ানমার থেকে ইয়াবাগুলো 🥀বাংলাদেশ সরবরাহ ক💫রছিল মিয়ানমারের বাসিন্দা বার্মাইয়া সিরাজ। এই বার্মায়া সিরাজের মাধ্যমেই বেশিরভাগ ইয়াবা টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন বাংলাদেশের মাদক কারবারিরা।

Link copied!